★Air Superiority Fighter Jet ★
. এয়ার সুপারিওরিটি যুদ্ধবিমান প্রধানত ডিজাইন করা হয়েছিল দক্ষতার সাথে শত্রুর যুদ্ধবিমানের সাথে ডগ ফাইট ও ম্যানওভারিটি জন্য এবং সেকেন্ডারি রোলে এয়ার টু গ্রাইন্ড অ্যাটাকিং এর উদ্দেশ্যে। এই ধরনের যুদ্ধবিমান গুলো শত্রুর আকাশ সীমার ভিতরে প্রবেশ করে নিজের বশে আনতে বিশেষ পারদর্শী হয়ে থাকে। এই ধরনের যুদ্ধবিমান প্রধানত লংরেঞ্জ অ্যাকশনের জন্য বানানো হয়। তবে এই ধরনের যুদ্ধবিমানের মিশনের জন্য প্রস্তুত হতে অনেক বেশী সময় লাগে ও এদের মেন্টেনেন্স খরচ অত্যন্ত ব্যয়বহুল। এরজন্যই এই ধরনের যুদ্ধবিমান গুলোকে দামী যুদ্ধবিমানের মধ্যে গন্য করা হয়। এয়ার সুপারিওরিটি যুদ্ধবিমান গুলোর দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য সাধারনত এইগুলোকে যুদ্ধের সময় এয়ারবোন আর্লি ওয়ার্নিং এন্ড কন্টোল এয়ারক্রাফট দিয়ে কন্টোল করা হয়ে থাকে। উদাহরণ সরুপ উল্লেখযোগ্য এয়ার সুপারিওরিটি যুদ্ধবিমান গুলো হলো : এফ-১৪ টমক্যাট, সুখোই৩০ এমকেআই, সেনজ্যাং জে-১১, এফ-২২ রেপচার ইত্যাদি। ★Multirole Combat Fighter Jet : . মাল্টিরোল কম্বাট ফাইটার হলো এমন ধরনের যুদ্ধবিমান যেগুলোকে ফাইটার এয়ারক্রাফট ও গ্রাইন্ড অ্যাটাক এয়ারক্রাফট উভয় ক্ষেত্রেই ব্যবহার করা যায়। মাল্টিরোল কথাটি এতে ব্যবহৃত হয় কারন এটি কে বিভিন্ন ভাবে কাজে লাগানো সম্ভব যেমন, ফরোয়ার্ড এয়ার কন্টোল, ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার, ক্লোজ এয়ার সাপোর্ট, ট্যাকটিল্যাক স্ট্রাইক ইত্যাদি। এটির পাইমারি রোল হলো এয়ার টু এয়ার কম্ব্যাট রোল এবং সেকেন্ডারি রোল হলো এয়ার টু সার্ফেস অ্যাটাক। উদাহরণ সরুপ উল্লেখযোগ্য মাল্টিরোল কম্ব্যাট ফাইটার যুদ্ধবিমান গুলো হলো : এফ-১৬, এফ-১৮ সুপার হর্নেট, মিগ-২৯, ড্যাসেল্ট রাফেল, হ্যাল তেজস, জে-১০, মিরাজ-২০০০, জেএফ-১৭ থান্ডার ইত্যাদি। ★এয়ার সুপারিওরিটি ও মাল্টিরোল কম্ব্যাট এয়ারক্রাফট ফাইটারের বিশেষ পার্থক্য গুলো হলো : ১. মাল্টিরোল কম্ব্যাট ফাইটার গুলো এয়ার সুপারিওরিটি যুদ্ধবিমান গুলো থেকে অপেক্ষাকৃত হালকা ও কম শক্তিশালী হয়ে থাকে। . ২. এয়ার সুপারিওরিটি যুদ্ধবিমান গুলোর মেন্টেনেন্স খরচা প্রচুর কিন্তু মাল্টিরোল ফাইটারে মেন্টেনেন্স খরচা খুবই কম। . ৩. এয়ার সুপারিওরিটি যুদ্ধবিমানের পরিচালনা ও প্রতি উড়ান ই ব্যয়বহুল কিন্তু মাল্টিরোল ফাইটার গুলোর পরিচালনা ব্যয় অনেক কম। . ৪. এয়ার সুপারিওরেটি ফাইটার কে প্রয়োজনে মাল্টিরোল যুদ্ধবিমান হিসাবে ব্যবহার করা সম্ভব কিন্তু কম রেঞ্জের কারনে মাল্টিরোল ফাইটার কে এয়ার সুপারিওরিটি ফাইটার হিসাবে ব্যবহার করা সম্ভব নয়।
. এয়ার সুপারিওরিটি যুদ্ধবিমান প্রধানত ডিজাইন করা হয়েছিল দক্ষতার সাথে শত্রুর যুদ্ধবিমানের সাথে ডগ ফাইট ও ম্যানওভারিটি জন্য এবং সেকেন্ডারি রোলে এয়ার টু গ্রাইন্ড অ্যাটাকিং এর উদ্দেশ্যে। এই ধরনের যুদ্ধবিমান গুলো শত্রুর আকাশ সীমার ভিতরে প্রবেশ করে নিজের বশে আনতে বিশেষ পারদর্শী হয়ে থাকে। এই ধরনের যুদ্ধবিমান প্রধানত লংরেঞ্জ অ্যাকশনের জন্য বানানো হয়। তবে এই ধরনের যুদ্ধবিমানের মিশনের জন্য প্রস্তুত হতে অনেক বেশী সময় লাগে ও এদের মেন্টেনেন্স খরচ অত্যন্ত ব্যয়বহুল। এরজন্যই এই ধরনের যুদ্ধবিমান গুলোকে দামী যুদ্ধবিমানের মধ্যে গন্য করা হয়। এয়ার সুপারিওরিটি যুদ্ধবিমান গুলোর দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য সাধারনত এইগুলোকে যুদ্ধের সময় এয়ারবোন আর্লি ওয়ার্নিং এন্ড কন্টোল এয়ারক্রাফট দিয়ে কন্টোল করা হয়ে থাকে। উদাহরণ সরুপ উল্লেখযোগ্য এয়ার সুপারিওরিটি যুদ্ধবিমান গুলো হলো : এফ-১৪ টমক্যাট, সুখোই৩০ এমকেআই, সেনজ্যাং জে-১১, এফ-২২ রেপচার ইত্যাদি। ★Multirole Combat Fighter Jet : . মাল্টিরোল কম্বাট ফাইটার হলো এমন ধরনের যুদ্ধবিমান যেগুলোকে ফাইটার এয়ারক্রাফট ও গ্রাইন্ড অ্যাটাক এয়ারক্রাফট উভয় ক্ষেত্রেই ব্যবহার করা যায়। মাল্টিরোল কথাটি এতে ব্যবহৃত হয় কারন এটি কে বিভিন্ন ভাবে কাজে লাগানো সম্ভব যেমন, ফরোয়ার্ড এয়ার কন্টোল, ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার, ক্লোজ এয়ার সাপোর্ট, ট্যাকটিল্যাক স্ট্রাইক ইত্যাদি। এটির পাইমারি রোল হলো এয়ার টু এয়ার কম্ব্যাট রোল এবং সেকেন্ডারি রোল হলো এয়ার টু সার্ফেস অ্যাটাক। উদাহরণ সরুপ উল্লেখযোগ্য মাল্টিরোল কম্ব্যাট ফাইটার যুদ্ধবিমান গুলো হলো : এফ-১৬, এফ-১৮ সুপার হর্নেট, মিগ-২৯, ড্যাসেল্ট রাফেল, হ্যাল তেজস, জে-১০, মিরাজ-২০০০, জেএফ-১৭ থান্ডার ইত্যাদি। ★এয়ার সুপারিওরিটি ও মাল্টিরোল কম্ব্যাট এয়ারক্রাফট ফাইটারের বিশেষ পার্থক্য গুলো হলো : ১. মাল্টিরোল কম্ব্যাট ফাইটার গুলো এয়ার সুপারিওরিটি যুদ্ধবিমান গুলো থেকে অপেক্ষাকৃত হালকা ও কম শক্তিশালী হয়ে থাকে। . ২. এয়ার সুপারিওরিটি যুদ্ধবিমান গুলোর মেন্টেনেন্স খরচা প্রচুর কিন্তু মাল্টিরোল ফাইটারে মেন্টেনেন্স খরচা খুবই কম। . ৩. এয়ার সুপারিওরিটি যুদ্ধবিমানের পরিচালনা ও প্রতি উড়ান ই ব্যয়বহুল কিন্তু মাল্টিরোল ফাইটার গুলোর পরিচালনা ব্যয় অনেক কম। . ৪. এয়ার সুপারিওরেটি ফাইটার কে প্রয়োজনে মাল্টিরোল যুদ্ধবিমান হিসাবে ব্যবহার করা সম্ভব কিন্তু কম রেঞ্জের কারনে মাল্টিরোল ফাইটার কে এয়ার সুপারিওরিটি ফাইটার হিসাবে ব্যবহার করা সম্ভব নয়।

No comments:
Post a Comment