Nuclear Non-Proliferation Treaty বা NPT
পারমাণবিক অস্ত্র হ্রাসের লক্ষ্যে ১৯৬৮ সালের ১লা জুলাই স্বাক্ষরিত হয় এনপিটি চুক্তি।
১৯৭০ সালে এটি কার্যকর হয়। প্রাথমিক পর্যায়ে ৪০ টি দেশ স্বাক্ষর করলেও পরবর্তীতে বিশ্বের ১৮৯ টি দেশ এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। যার মধ্যে পারমাণবিক ক্ষমতাসম্পন্ন পাঁচটি দেশ (আমরিকা, বৃটেন, রাশিয়া, চীন এবং ফ্রান্স) রয়েছে। এই চুক্তিতে বিশ্বের তিন পারমাণবিক অস্ত্র শক্তিধর দেশ ভারত,পাকিস্তান ও ইসরাইল সই করেনি l নর্থ কোরিয়া আগে ঐ চুক্তিতে সই করেছিলো কিনতু পরে ঐ চুক্তি ভঙ্গ করে l ঐ চুক্তিতে ভারত সই করেনি কারণ ভারত ঐ চুক্তিকে বৈষম্যমূলক চুক্তি বলে মনে করে ও এটি একদিক দিয়ে ঠিক সিধান্ত বলে আমার মনে হয় l এনপিটির উল্লেখযোগ্য ধারাসমূহ হলো, ১: পারমাণবিক অস্ত্রের অধিকারী রাষ্ট্রগুলো পারমাণবিক অস্ত্র নেই এমন রাষ্ট্রে অস্ত্র উৎপাদন, ব্যবহার ও নিয়ন্ত্রণ প্রযুক্তি হস্তান্তর করবে না এবং এ ব্যাপারে কোন সাহায্য করবে না। ২: যেসব দেশের কোন পারমাণবিক অস্ত্র নেই সেসব দেশ নতুন করে পারমাণবিক অস্ত্র উৎপাদনের লক্ষ্যে পারমাণবিক অস্ত্রধারী দেশ থেকে কোনরূপ সাহায্য গ্রহণ করবে না। ৩: সকল ন্যাটো বহির্ভূত দেশগুলো আইএইএর মাধ্যমে পারমাণবিক অস্ত্রের শান্তিপূর্ণ ব্যবহার করবে এবং এ সকল উপাদানের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে অন্যান্য কর্মকান্ড পরিচালনা করবে। ৪: ধারা-১, ধারা-২ অনুসারে যদি কোন পক্ষ পারমাণবিক শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহার, গবেষণা ও উৎপাদন করে তাহলে তাকে কেউ অপসারন করতে পারবে না। সকল পক্ষ যদি চুক্তিটিকে সহজ করতে চায় এবং এতে অংশগ্রহণ পূর্বক শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পারমাণবিক শক্তির ব্যবহার করতে চায় তবে তারা পারমাণবিক শক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের লক্ষ্যে এর উৎপাদন যন্ত্রাংশ, প্রযুক্তি ও বৈজ্ঞানিক তথ্যাদির আদান-প্রদান করতে পারবে। বিশেষ করে পারমাণবিক শক্তির শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে ব্যবহারের জন্য চুক্তির পক্ষসমূহ ভবিষ্যতে এর আরো উন্নতি ঘটাতে একে অপরকে সাহায্য করতে পারবে। ৬: পারমাণবিক অস্ত্রের বিস্তার রোধ এবং আন্তর্জাতিকভাবেএর কার্যকর নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে পূর্ণ নিরস্ত্রীকরণ করবে। ১০: কোন দেশ চুক্তি হতে নাম প্রত্যাহার করতে চাইলে তিন মাস পূর্বে নোটিশ দিবে।
১৯৭০ সালে এটি কার্যকর হয়। প্রাথমিক পর্যায়ে ৪০ টি দেশ স্বাক্ষর করলেও পরবর্তীতে বিশ্বের ১৮৯ টি দেশ এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। যার মধ্যে পারমাণবিক ক্ষমতাসম্পন্ন পাঁচটি দেশ (আমরিকা, বৃটেন, রাশিয়া, চীন এবং ফ্রান্স) রয়েছে। এই চুক্তিতে বিশ্বের তিন পারমাণবিক অস্ত্র শক্তিধর দেশ ভারত,পাকিস্তান ও ইসরাইল সই করেনি l নর্থ কোরিয়া আগে ঐ চুক্তিতে সই করেছিলো কিনতু পরে ঐ চুক্তি ভঙ্গ করে l ঐ চুক্তিতে ভারত সই করেনি কারণ ভারত ঐ চুক্তিকে বৈষম্যমূলক চুক্তি বলে মনে করে ও এটি একদিক দিয়ে ঠিক সিধান্ত বলে আমার মনে হয় l এনপিটির উল্লেখযোগ্য ধারাসমূহ হলো, ১: পারমাণবিক অস্ত্রের অধিকারী রাষ্ট্রগুলো পারমাণবিক অস্ত্র নেই এমন রাষ্ট্রে অস্ত্র উৎপাদন, ব্যবহার ও নিয়ন্ত্রণ প্রযুক্তি হস্তান্তর করবে না এবং এ ব্যাপারে কোন সাহায্য করবে না। ২: যেসব দেশের কোন পারমাণবিক অস্ত্র নেই সেসব দেশ নতুন করে পারমাণবিক অস্ত্র উৎপাদনের লক্ষ্যে পারমাণবিক অস্ত্রধারী দেশ থেকে কোনরূপ সাহায্য গ্রহণ করবে না। ৩: সকল ন্যাটো বহির্ভূত দেশগুলো আইএইএর মাধ্যমে পারমাণবিক অস্ত্রের শান্তিপূর্ণ ব্যবহার করবে এবং এ সকল উপাদানের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে অন্যান্য কর্মকান্ড পরিচালনা করবে। ৪: ধারা-১, ধারা-২ অনুসারে যদি কোন পক্ষ পারমাণবিক শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহার, গবেষণা ও উৎপাদন করে তাহলে তাকে কেউ অপসারন করতে পারবে না। সকল পক্ষ যদি চুক্তিটিকে সহজ করতে চায় এবং এতে অংশগ্রহণ পূর্বক শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পারমাণবিক শক্তির ব্যবহার করতে চায় তবে তারা পারমাণবিক শক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের লক্ষ্যে এর উৎপাদন যন্ত্রাংশ, প্রযুক্তি ও বৈজ্ঞানিক তথ্যাদির আদান-প্রদান করতে পারবে। বিশেষ করে পারমাণবিক শক্তির শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে ব্যবহারের জন্য চুক্তির পক্ষসমূহ ভবিষ্যতে এর আরো উন্নতি ঘটাতে একে অপরকে সাহায্য করতে পারবে। ৬: পারমাণবিক অস্ত্রের বিস্তার রোধ এবং আন্তর্জাতিকভাবেএর কার্যকর নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে পূর্ণ নিরস্ত্রীকরণ করবে। ১০: কোন দেশ চুক্তি হতে নাম প্রত্যাহার করতে চাইলে তিন মাস পূর্বে নোটিশ দিবে।

No comments:
Post a Comment