হার্প (পর্ব_০২) জাপান বিপর্যয় আমেরিকার সৃষ্টি! সম্প্রতি জাপান বিপর্যয়ের পর এর সঙ্গে হার্পের সংশ্লিষ্টতা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। কানাডীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়েরফেলো বেঞ্জামিন ফালফোর্ড কাজ করেন যুক্তরাষ্ট্রের ‘নাইট রাইডার’ পত্রিকার জাপান প্রতিনিধি হিসেবে। দীর্ঘদিনধরে তিনি জাপানে অবস্থান করছেন। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের নানা গোপন গবেষণাই সাংবাদিকতায় তার আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু। ২০০৯ সালে তিনি অভিযোগ করেন যে, হার্প হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের গোপন এক সামরিক অস্ত্র। উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ক্ষুদ্র তরঙ্গের শক্তি ব্যবহার করে এই প্রকল্পের মাধ্যমে জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্তকরণ এবং ভূমিকম্প সংঘটনের মতো ভয়াবহ কাজ করে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। জাপানে ভূমিকম্প ও সুনামির পরপরই তিনি এক সাক্ষাৎকারে দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করেন যে, জাপানে সুনামি ও ভূমিকম্প যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি। তিনি দেখান কিভাবে ভূমিকম্পের কয়েক দিন আগে থেকে গ্যাকোনার হার্প কেন্দ্র থেকে বিপুল পরিমাণে বিদ্যুৎ চৌম্বকীয় তরঙ্গ প্রেরণ করা হয়। ফালফোর্ডের হিসেবে দেখা যায়, ৬ মার্চ থেকে বিদ্যুৎচৌম্বকীয়তরঙ্গ উৎক্ষেপণশুরু হয়। প্রতি ঘন্টায় এর মাত্রা বাড়তে থাকে। এভাবে ১১ মার্চ সুনামি ও ভূমিকম্প শেষ হওয়া পর্যন্ত চলতে থাকে তরঙ্গ উৎক্ষেপণের কাজ।
বিশ্বের সব সামরিক খবরাখবর পেতে এই পেইজে লাইক দিন। ধন্যবাদ। Our FB Page https://m.facebook.com/worldarmsnews https://m.facebook.com/TeamIDNB
Sunday, 3 July 2016
হার্প Haarp (পর্ব_০২)
হার্প (পর্ব_০২) জাপান বিপর্যয় আমেরিকার সৃষ্টি! সম্প্রতি জাপান বিপর্যয়ের পর এর সঙ্গে হার্পের সংশ্লিষ্টতা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। কানাডীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়েরফেলো বেঞ্জামিন ফালফোর্ড কাজ করেন যুক্তরাষ্ট্রের ‘নাইট রাইডার’ পত্রিকার জাপান প্রতিনিধি হিসেবে। দীর্ঘদিনধরে তিনি জাপানে অবস্থান করছেন। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের নানা গোপন গবেষণাই সাংবাদিকতায় তার আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু। ২০০৯ সালে তিনি অভিযোগ করেন যে, হার্প হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের গোপন এক সামরিক অস্ত্র। উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ক্ষুদ্র তরঙ্গের শক্তি ব্যবহার করে এই প্রকল্পের মাধ্যমে জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্তকরণ এবং ভূমিকম্প সংঘটনের মতো ভয়াবহ কাজ করে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। জাপানে ভূমিকম্প ও সুনামির পরপরই তিনি এক সাক্ষাৎকারে দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করেন যে, জাপানে সুনামি ও ভূমিকম্প যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি। তিনি দেখান কিভাবে ভূমিকম্পের কয়েক দিন আগে থেকে গ্যাকোনার হার্প কেন্দ্র থেকে বিপুল পরিমাণে বিদ্যুৎ চৌম্বকীয় তরঙ্গ প্রেরণ করা হয়। ফালফোর্ডের হিসেবে দেখা যায়, ৬ মার্চ থেকে বিদ্যুৎচৌম্বকীয়তরঙ্গ উৎক্ষেপণশুরু হয়। প্রতি ঘন্টায় এর মাত্রা বাড়তে থাকে। এভাবে ১১ মার্চ সুনামি ও ভূমিকম্প শেষ হওয়া পর্যন্ত চলতে থাকে তরঙ্গ উৎক্ষেপণের কাজ।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)



No comments:
Post a Comment