*****দক্ষিণ চীন সাগরের দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে কয়েকটি দেশের মধ্যে বিরোধ চলছে বহুদিন ধরেই তাই আমরা সংক্ষেপে আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি কোন দেশ কেন দক্ষিণ সাগরকে নিজের বলে দাবী করে l******
দক্ষিণ চীন সাগরে পার্সেলস ও স্পার্টলিস দ্বীপমালার পুরোটা কিংবা অংশ বিশেষের ওপর সার্বভৌমত্ব দাবি করছে চীন, ভিয়েতনাম ফিলিপাইন, মালয়েশিয়া ও ব্রুনেই। চীন ও ভিয়েতনামের মধ্যে কয়েকবার সংঘর্ষ হয়েছে। ফিলিপাইনও ছোট-খাটো সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে চীন, ভিয়েতনাম ও মালয়েশিয়ার সঙ্গে। পার্সেলস ও স্পার্টলিস ছাড়াও সেখানে রয়েছে আরো বারোটিরও বেশি দ্বীপ। সেগুলোতে মানুষ বাস করে না। ফসল ফলে না। পাথর ও বালির বিস্তীর্ণ প্রান্তর ছাড়াও আছে রীফ। কিন্তুু বিরোধের কেন্দ্রবিন্দুতেরয়েছে পার্সেলস ও স্পার্টলিস দ্বীপমালা। আর এই বিরোধ চলছে দশকের পর দশক ধরে। চীনের সবচেয়ে দক্ষিণের প্রদেশ হাইনান থেকে শত শত মাইল দক্ষিণ ও পূর্বে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এই দ্বীপমালা। এর বৃহত্তর একটি অংশ দাবি করছে চীন। দাবির অনুকুলে প্রমাণ হিসেবে বলছে, দুই হাজার বছর আগে থেকে তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠিত রয়েছে দ্বীপমালার ওপর। ইতিহাসেই বলা আছে, পার্সেলস ও স্পার্টলিস চীনের অখণ্ড অংশ। চীন একটি ম্যাপও তৈরি করে ১৯৪৭ সালে। এতে দ্বীপমালা দুটোকে চীনের ভূখণ্ড হিসেবে দেখানো হয়। অনেকটা তাইওয়ানের মতো। এদিকে ভিয়েতনাম চীনের এই দাবির তীব্র বিরোধীতা করে। হ্যানয় বলছে, ১৯৪০ সালের আগে চীন কখনোই দ্বীপমালা দুটোর ওপর সার্বভৌমত্ব দাবি করেনি। পার্সেলস ও স্পার্টলিস তারা সক্রিয়ভাবে শাসন করছে সপ্তদশ শতক থেকে। তাদের এই বক্তব্যের পক্ষে তারা নথিপত্র উপস্থাপন করতে পারবে বলে জানায়। ফিলিপাইনও দ্বীপমালার আরেকটি দাবিদার। তারা যুক্তি দিয়ে বলছে, ভৌগলিকভাবে স্পার্টলিস দ্বীপপুঞ্জ তাদের অনেক কাছে। মূলত এটাই তাদের দাবির ভিত্তি। দ্বীপমালাটি ফিলিপাইন থেকে এক শ’ মাইলের সামান্য বেশি দূরে। কিন্তু চীন থেকে ৫০০ মাইল দূরে। মালয়েশিয়া ও ব্রুনেইও ঐ দ্বীপমালার কিছু ভূখ- দাবি করছে। তারা বলছে, ঐ ভূখণ্ড তাদের অর্থনৈতিক অঞ্চলের মধ্যে পড়েছে। ব্রুনেইয়ের বিষয়টি অবশ্য আলাদা। বিরোধপূর্ণ দ্বীপগুলো নিয়ে তাদের কোনো দাবি নাই। কিন্তু মালয়েশিয়া স্পার্টলিস দ্বীপপুঞ্জের অল্প কয়েকটি দ্বীপ চাইছে। কিনতু আজ আন্তর্জাতিক আদালতের রায়ে বড় জয় পেলো ফিলিপিন্সের। আদালত জানালো চীনের কোনো ঐতিহাসিক অধিকার নেই দঃ চীন সাগরে। এটিতে ফিলিপিন্সের অধিকার স্বীকার করল আদালত। এখন দেখার চীন কি করে l
দক্ষিণ চীন সাগরে পার্সেলস ও স্পার্টলিস দ্বীপমালার পুরোটা কিংবা অংশ বিশেষের ওপর সার্বভৌমত্ব দাবি করছে চীন, ভিয়েতনাম ফিলিপাইন, মালয়েশিয়া ও ব্রুনেই। চীন ও ভিয়েতনামের মধ্যে কয়েকবার সংঘর্ষ হয়েছে। ফিলিপাইনও ছোট-খাটো সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে চীন, ভিয়েতনাম ও মালয়েশিয়ার সঙ্গে। পার্সেলস ও স্পার্টলিস ছাড়াও সেখানে রয়েছে আরো বারোটিরও বেশি দ্বীপ। সেগুলোতে মানুষ বাস করে না। ফসল ফলে না। পাথর ও বালির বিস্তীর্ণ প্রান্তর ছাড়াও আছে রীফ। কিন্তুু বিরোধের কেন্দ্রবিন্দুতেরয়েছে পার্সেলস ও স্পার্টলিস দ্বীপমালা। আর এই বিরোধ চলছে দশকের পর দশক ধরে। চীনের সবচেয়ে দক্ষিণের প্রদেশ হাইনান থেকে শত শত মাইল দক্ষিণ ও পূর্বে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এই দ্বীপমালা। এর বৃহত্তর একটি অংশ দাবি করছে চীন। দাবির অনুকুলে প্রমাণ হিসেবে বলছে, দুই হাজার বছর আগে থেকে তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠিত রয়েছে দ্বীপমালার ওপর। ইতিহাসেই বলা আছে, পার্সেলস ও স্পার্টলিস চীনের অখণ্ড অংশ। চীন একটি ম্যাপও তৈরি করে ১৯৪৭ সালে। এতে দ্বীপমালা দুটোকে চীনের ভূখণ্ড হিসেবে দেখানো হয়। অনেকটা তাইওয়ানের মতো। এদিকে ভিয়েতনাম চীনের এই দাবির তীব্র বিরোধীতা করে। হ্যানয় বলছে, ১৯৪০ সালের আগে চীন কখনোই দ্বীপমালা দুটোর ওপর সার্বভৌমত্ব দাবি করেনি। পার্সেলস ও স্পার্টলিস তারা সক্রিয়ভাবে শাসন করছে সপ্তদশ শতক থেকে। তাদের এই বক্তব্যের পক্ষে তারা নথিপত্র উপস্থাপন করতে পারবে বলে জানায়। ফিলিপাইনও দ্বীপমালার আরেকটি দাবিদার। তারা যুক্তি দিয়ে বলছে, ভৌগলিকভাবে স্পার্টলিস দ্বীপপুঞ্জ তাদের অনেক কাছে। মূলত এটাই তাদের দাবির ভিত্তি। দ্বীপমালাটি ফিলিপাইন থেকে এক শ’ মাইলের সামান্য বেশি দূরে। কিন্তু চীন থেকে ৫০০ মাইল দূরে। মালয়েশিয়া ও ব্রুনেইও ঐ দ্বীপমালার কিছু ভূখ- দাবি করছে। তারা বলছে, ঐ ভূখণ্ড তাদের অর্থনৈতিক অঞ্চলের মধ্যে পড়েছে। ব্রুনেইয়ের বিষয়টি অবশ্য আলাদা। বিরোধপূর্ণ দ্বীপগুলো নিয়ে তাদের কোনো দাবি নাই। কিন্তু মালয়েশিয়া স্পার্টলিস দ্বীপপুঞ্জের অল্প কয়েকটি দ্বীপ চাইছে। কিনতু আজ আন্তর্জাতিক আদালতের রায়ে বড় জয় পেলো ফিলিপিন্সের। আদালত জানালো চীনের কোনো ঐতিহাসিক অধিকার নেই দঃ চীন সাগরে। এটিতে ফিলিপিন্সের অধিকার স্বীকার করল আদালত। এখন দেখার চীন কি করে l

No comments:
Post a Comment