Saturday, 23 July 2016

বৃষ্টি নামাবে লেজার রশ্মি

বৃষ্টি নামাবে লেজার রশ্মি ২য় পর্ব বিজ্ঞানীরা জোরালোভাবে মনে করছেন, লেজারের মাধ্যমে মেঘ থেকে বৃষ্টি ও বজ্রপাত ঘটানো সম্ভব হবে। সেন্ট্রাল ফোরিডা কলেজ অব অপটিকস অ্যান্ড ফটোনিকস এবং ইউনিভার্সিটি অব এরিজোনার বিজ্ঞানীরা উচ্চশক্তির লেজার রশ্মিকে কোনো মেঘের মধ্যে নিপে করে বৃষ্টিপাত ও বজ্রপাত ঘটানোর ল্েয প্রযুক্তি উদ্ভাবনের বিষয়ে কাজ করছেন। কোনো একটি লেজার রশ্মিকে দ্বিতীয় একটি রশ্মি দিয়ে ঘিরে রেখে শক্তির আধার (এনার্জি রিজারভার) হিসেবে কাজ করিয়ে মাঝের লেজার রশ্মিকে আগের চেয়ে আরো অধিক দূরত্বে নিপে করা সম্ভব হবে। সেকেন্ডারি রশ্মি প্রাথমিক রশ্মিকে রিফুয়েল করবে এবং অধিক তীব্রতায় নির্গত হওয়া থেকে বাধা দেবে, যাতে এটি দ্রুত ভেঙে না যায়। এটাকে বলা হচ্ছে ‘এক্সটারনালি রিফুয়েলড অপটিক্যাল ফিলামেনন্টস’। মেঘের মধ্যে পানির কনডেনসেশন এবং বজ্রপাতজনিত ঘটনা বিপুল পরিমাণে স্থির জড়তা সম্পন্ন চার্জড পার্টিক্যালের সাথে সম্পর্কিত। সঠিক মাত্রার লেজার রশ্মি দিয়ে এসব চার্জড পার্টিক্যালকে আলোড়িত করা গেলে নিকট ভবিষ্যতে এক দিন অবশ্যই বিজ্ঞানীরা মেঘ থেকে প্রয়োজনীয় স্থানে ইচ্ছামতো বৃষ্টি ঝরাতে সম হবেন এবং মেঘ আর লেজারের ওপর নতুন দিনের প্রযুক্তি অবশ্যই খরা এলাকায় পানির সমস্যা সমাধান করার সুযোগ এনে দেবে। মেঘ থেকে বৃষ্টি নামানোর প্রচেষ্টা এক যুগান্তকারী উদ্যোগ নিঃসন্দেহে। সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড এডুকেশন ইন অপটিকস অ্যান্ড লেজারের একজন শিক্ষানবিস ম্যাথিউ মিলস জানান, যখন কোনো লেজার রশ্মির তীব্রতা অনেক বেশি করা হয় সে তখন আর স্বাভাবিক আচরণ করে না এটি এর নিজের মধ্যে ধ্বংস হয়ে যায়। এই ধ্বংস হয়ে পড়ার সময় এর তীব্রতা এত বেশি মাত্রায় পরিণত হয় যে, বাতাসের অক্সিজেন এবং নাইট্রোজেনের ইলেকট্রনগুলো ছড়িয়ে পড়ে এবং একটি প্লাজমা তৈরি করে, যা সাধারণত ইলেকট্রনের এক স্যুপ। এই প্লাজমা তখন চেষ্টা করে লেজার রশ্মিকে উল্টো দিকে ধাবিত করতে, যা একটি আল্ট্রা শর্ট লেজার পালসকে ছড়িয়ে পড়ার এবং ধ্বংস হওয়ার মধ্যকার ঘটনায় এক ধরনের যুদ্ধে লিপ্ত করে দেয়। এই যুদ্ধ বা রিঅ্যাকশনকে বলা হয় ‘ফিলামেন্টেশন’।এটা একটি ফিলামেন্ট বা ‘আলোর স্ট্রিং’ তৈরি করে, যা বাতাসের বিভিন্ন উপাদানের দ্বারা ছড়িয়ে পড়ে নষ্ট হওয়ার আগে অল্প সময়ের জন্য এগিয়ে চলে। যেহেতু একটি ফিলামেন্ট তার চলার পথে আলোড়িত ইলেকট্রন বৃষ্টি নামাবে লেজার রশ্মি! বিজ্ঞানীরা জোরালোভাবে মনে করছেন, লেজারের মাধ্যমে মেঘ থেকে বৃষ্টি ও বজ্রপাত ঘটানো সম্ভব হবে। সেন্ট্রাল ফোরিডা কলেজ অব অপটিকস অ্যান্ড ফটোনিকস এবং ইউনিভার্সিটি অব এরিজোনার বিজ্ঞানীরা উচ্চশক্তির লেজার রশ্মিকে কোনো মেঘের মধ্যে নিপে করে বৃষ্টিপাত ও বজ্রপাত ঘটানোর ল্েয প্রযুক্তি উদ্ভাবনের বিষয়ে কাজ করছেন। কোনো একটি লেজার রশ্মিকে দ্বিতীয় একটি রশ্মি দিয়ে ঘিরে রেখে শক্তির আধার (এনার্জি রিজারভার) হিসেবে কাজ করিয়ে মাঝের লেজার রশ্মিকে আগের চেয়ে আরো অধিক দূরত্বে নিপে করা সম্ভব হবে। সেকেন্ডারি রশ্মি প্রাথমিক রশ্মিকে রিফুয়েল করবে এবং অধিক তীব্রতায় নির্গত হওয়া থেকে বাধা দেবে, যাতে এটি দ্রুত ভেঙে না যায়। এটাকে বলা হচ্ছে ‘এক্সটারনালি রিফুয়েলড অপটিক্যাল ফিলামেনন্টস’। মেঘের মধ্যে পানির কনডেনসেশন এবং বজ্রপাতজনিত ঘটনা বিপুল পরিমাণে স্থির জড়তা সম্পন্ন চার্জড পার্টিক্যালের সাথে সম্পর্কিত। সঠিক মাত্রার লেজার রশ্মি দিয়ে এসব চার্জড পার্টিক্যালকে আলোড়িত করা গেলে নিকট ভবিষ্যতে এক দিন অবশ্যই বিজ্ঞানীরা মেঘ থেকে প্রয়োজনীয় স্থানে ইচ্ছামতো বৃষ্টি ঝরাতে সম হবেন এবং মেঘ আর লেজারের ওপর নতুন দিনের প্রযুক্তি অবশ্যই খরা এলাকায় পানির সমস্যা সমাধান করার সুযোগ এনে দেবে। মেঘ থেকে বৃষ্টি নামানোর প্রচেষ্টা এক যুগান্তকারী উদ্যোগ নিঃসন্দেহে। সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড এডুকেশন ইন অপটিকস অ্যান্ড লেজারের একজন শিক্ষানবিস ম্যাথিউ মিলস জানান, যখন কোনো লেজার রশ্মির তীব্রতা অনেক বেশি করা হয় সে তখন আর স্বাভাবিক আচরণ করে না এটি এর নিজের মধ্যে ধ্বংস হয়ে যায়। এই ধ্বংস হয়ে পড়ার সময় এর তীব্রতা এত বেশি মাত্রায় পরিণত হয় যে, বাতাসের অক্সিজেন এবং নাইট্রোজেনের ইলেকট্রনগুলো ছড়িয়ে পড়ে এবং একটি প্লাজমা তৈরি করে, যা সাধারণত ইলেকট্রনের এক স্যুপ। এই প্লাজমা তখন চেষ্টা করে লেজার রশ্মিকে উল্টো দিকে ধাবিত করতে, যা একটি আল্ট্রা শর্ট লেজার পালসকে ছড়িয়ে পড়ার এবং ধ্বংস হওয়ার মধ্যকার ঘটনায় এক ধরনের যুদ্ধে লিপ্ত করে দেয়। এই যুদ্ধ বা রিঅ্যাকশনকে বলা হয় ‘ফিলামেন্টেশন’।এটা একটি ফিলামেন্ট বা ‘আলোর স্ট্রিং’ তৈরি করে, যা বাতাসের বিভিন্ন উপাদানের দ্বারা ছড়িয়ে পড়ে নষ্ট হওয়ার আগে অল্প সময়ের জন্য এগিয়ে চলে। যেহেতু একটি ফিলামেন্ট তার চলার পথে আলোড়িত ইলেকট্রন সৃষ্টি করে সে কারণে এটা বৃষ্টি ও বজ্রপাত ঘটানোর প্রয়োজনীয় অবস্থার উদ্ভব ঘটাতে পারে। করে সে কারণে এটা বৃষ্টি ও বজ্রপাত ঘটানোর প্রয়োজনীয় অবস্থার উদ্ভব ঘটাতে পারে।

No comments: