একজন যোদ্ধা আর জঙ্গী (তথাকথিত জিহাদী) এর মধ্য প্রধান পার্থক্য হচ্ছে ,একজন বৃহত্ স্বার্থে ,ন্যয়ের পথে নিজের ক্ষুদ্র স্বার্থ ত্যাগ করতে পিছপা হয় না .....আর অন্য জন ,ক্ষুদ্র স্বার্থের জন্য ,অপর বৃহত্ স্বার্থকে অন্যাই ভাবে নস্ট করার চেস্টা করে ।যোদ্ধারা কখনই নিজের জন্য না ভেবে ,সাধারন মানুষের স্বার্থকে সামনে রেখে ,নিজের জীবন বাজী রাখতে পিছপা হয় না ।তবে জঙ্গীরা এর উলটো ।কখনো শুনবেন না এক প্রকৃত যোদ্ধা ,মৃতু ভয়ে বোর্খা পরে যুদ্ধ স্থল থেকে পালায় ,কিন্তু এক জঙ্গীর যে মরন ভয় চরম ,,,,তা বার বার প্রমান হচ্ছে।
বুরহান ওয়ানি ,হচ্ছে সেই ধরনের নিকৃস্ট মানের নরকেখ কীট ..... যে নিজের স্বার্থের জন্য ,জঙ্গী পন্থায় দীক্ষিত হয়,তার কত গুলি পোস্য মহিলা দাসী ছিল ,তাই তার চরিত্রের প্রমান ।অনেক বড় বড় কথা বলে লেকচার দিয়েছিল সে ....ভারতীয় আর্মি তার টিকিও ছুতে পারবে না ,,সম্মুখ যুদ্ধে হ্যান করেঙ্গা ,ত্যান করেঙ্গা ।কিন্তু আসল সমর ,তার সমস্ত জঙ্গীত্ব (বীরত্বের জঙ্গী ভার্সন) পশ্চাদ দেশ গামী হয় ।যেখানে সে লুকিয়ে ছিল ,সেখানটা যখন আর্মি ঘিরে নেয় ,,তার পর বুরহান আর আর দুই সূয়ারকে এনকাউন্টার করতে ,আর্মি সময় নেয় ঠিক চার মিনিট ।অপারেশনে উপস্থিত এক আর্মির কথায় ,বুরহান যখন বুঝতে পারে ,তার সময় ঘনিয়ে এসেছে,রাইফেলে আর মাত্র দুই রাউন্ড গুলি আছে ,তখন সে রাইফেল টাইফেল ফেলে,হাত পা ছড়িয়ে কান্না করতে বসে ,জোড়ে চিত্কার করে নিজের প্রান ভিক্ষা চায় ।
------ এক সূয়ার জীহাদির নিকট এর চেয়ে বেশি কি বা আশা করা যায় ,প্রকৃত যোদ্ধা আর জঙ্গীর এখানেই পার্থক্য ।আসল যোদ্ধা হল ,ভারতীয় আর্মি ,যারা দেহের শেষ রক্ত বিন্দু অবদি লড়াই করবে ,আর জঙ্গী হল তারা,যারা বুরহানের মতো অন্যায় কাজ করে ,শেষে নিজের জীবন ভিক্ষা চায় ।
*** মোরাল অফ দ্যা স্টোরি : - - - 95% নীল ছবির নায়িকার এর কর্মকাল যেমন কোনও মতেই পাঁচ ছয় বছরের বেশি হয় না ....... তেমনই 95% জঙ্গীর কর্মজীবনের আয়ুস্কাল পাঁচ ছয় বছরের বেশি হয় না ,তার আগেই তারা হুর লাভ করে ।সুতরাং এক জঙ্গীকে হিজরার চেয়ে বড় কিছু বলা যাবে না।

No comments:
Post a Comment