:: :: গুপ্তসংঘ :- the nine unknown men :: ::
§§§ মহান সম্রাট অশোক এর হাতে গড়া গুপ্তসংঘ ,যার কাজ পৃথিবীর কল্যানে নয়টি বিষয় নিয়ে এমন কিছু গোপন গবষনা ,যা পৃথিবীর রূপ পাল্টে দিতে পারে ।সেই সব চরম গোপন নয় জন মানুষ তাদের বিষয় গুলিতে কাজ করেছেন এবং যুগের পর যুগ ,আজও এই সংঘের নয় জন সদস্য এই নয় বিষয় নিয়ে গবেষনা করছেন অতি গোপনে ।এই নয়টি বিষয় গুলি হল :- # মাইক্রোবায়োলোজি # রসায়ন # শরীরবিদ্যা # যুদ্ধকৌশল # যোগাযোগবিদ্যা # মহাকর্ষ # কসমোলোজি # আলোকবিদ্যা # সমাজবিদ্যা --------- হ্যাঁ ,প্রায় বাইশশো বছর ধরে ,গুপ্তসংঘ এই সব বিষয়ে গবেষনা করে যাচ্ছে ।এগুলি অত্যান্ত গোপনে রক্ষা করছে ,একদল রক্ষা কারী ,যাতে কিছুতেইঐ সব গবেষনার ফল , ধংস কারীদের হাতে না পরে তার খেয়ালও তারা রাখছে। §§§ গুপ্তসংঘের কার্জকলাপ সম্পর্কে সাধারন মানুষের ,জ্ঞান অত্যান্ত কম হলেও ,এই সংঘের কিছু কিছু বিচিত্র গবেষনার ফল হয়ত আজও কাজ করছে ।যেমন গঙ্গা নদীর জল ,পৃথিবীর পাঁচটি দূষিত নদীর একটি এই গঙ্গা ,অথচ কেউ কোনদিন শোনেনি গঙ্গার জলে কোন জলবাহিত রোগে মানুষ মারা গেছে ।কারন গঙ্গার জলে এমন কিছু ব্যাকটেরিয়ফাজ রয়েছে ,যা এর জলকে অন্যনদীর তুলনায় আলাদা করে ।গঙ্গার জলের রোগ প্রতিশেধক ক্ষমতা পৃথিবীর অন্য যে কোন নদীর জলের চাইতে বেশি ।বলা হয়ে থাকে প্রথম নয় পন্ডিতের একজন ,তার গবেষনা লব্ধফল পরিক্ষা করতে ,গঙ্গার জলে কোনও ফাজ ভাইরাস মেশান ,যা এখনও জলের বিশুদ্ধতা বজায় রেখেছে।এখনও গঙ্গার এমন কিছু স্থান রয়েছে,যেখানে স্নান করলে ১০০% রোগ প্রতিরোধ সম্ভব ।তার পর আছে বিশেষ শরীর বিদ্যা নিয়ে কিছু মিথ ,যেমন :- টাঁচ অফ ডেথ ,এমন এক ভয়ানক মার ,যা শত্রুর নিউরন কে পর্যন্ত স্থীমিত করে দেয় ,ফলে শত্রুকে কোন প্রমান ছাড়াই মেরে ফেলা সম্ভব ।গুপ্তসংঘের এসব আর্টএর কিছু ,কোনমতে লিক হয়ে যায় ,যার ফলে আজকের অনেক মার্শাল আর্ট দেখতে পাওয়া যায়। ---- পোপ দ্বিতীয় সিলভেস্টার কে , ঐ নয় গবেষক দের একজন বলা হয় ,তিনি একবার ভারত সফরে আসেন ,তার পর তিনি জন সমক্ষে আনেন সেই বিখ্যাত ব্রোঞ্জের মাথা ,যেটি যে কোন প্রশ্নের উত্তর হ্যাঁ অথবা না এ দিতে পারত ।রেবিস এবং ডেপথেরিয়া রোগের প্রতিশেধক আবিস্কারের সাথে যারা যুক্ত ছিলেন ,যেমন :- আলেকজান্ডার ইয়াসিন,লুই পাস্তুর ,এরা এদের গবেষনা ভারতের মাদ্রাজ এবং কলকাতায় করে ,এদের আবিস্কৃত প্রতিশেধক পৃথিবীর রূপ পাল্টে দেয় ।আচার্য জগদীশ চন্দ্র বোস ,নিজে স্বীকার করেন ,তার আবিস্কারের পিছনে গুপ্তসংঘে র অবদান আছে ,যার ফলে তিনি রেডিও ওয়েভ,মাইক্রোওয়েভ নিয়ে সফল হন ।বর্তমানের ISRO যার হাত ধরে এখানে ,ভারতীয় মহাকাশ বিজ্ঞান এবং মিসাইল টেকনোলোজির জনক ডঃ বিক্রম সারাভাই ও এই সংঘের সদস্য ছিলেন বলে ধারনা করা হয় ।কে বলতে পারে ,বর্তমানে আর ঊকত বিখ্যাত ব্যাক্তি এই সংঘের সাথে আছে। ------- অশোকের এই প্রতিস্ঠান নিয়ে লেখা ,কিছু বইয়ের মধ্য অন্যতম হল ,ট্যালবট মুন্ডির ১৯২৩ সালে লেখা The nine unknown ,তে এর সম্পর্কে কিছু ধারনা পাওয়া যায়।তবে অশোকের হাতে গড়া ,নালন্দা বিশ্ব বিদ্যালয়ের সংগ্রহে ,এই গুপ্ত সংঘ নিয়ে অনেক তথ্য ছিল ,তবে সেই সবতথ্য জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দেয় ,তুর্কী বর্বর বখতীয়ার খলজি,যখন সে বিশ্বজ্ঞানের পিঠস্থান নালন্দা আক্রমন করে ।তবে যাই হোক ,হাজার হাজার বছর আগে মহান সম্রাট ,যে নীতি এবং আদর্শে এই সংঘ গড়েন ,পৃথিবীর অগ্রগতির জন্য ,তা কিন্তু এখনো নিজের লক্ষচুত্য হয় নি ,তার রক্ষা কর্তা এবং সেই নয় ময়াজ্ঞানি মহা পন্ডিত ,সম্রাটের স্বপ্নের প্রকল্প চালিয়ে যাচ্ছে । *** ধন্যবাদ
§§§ মহান সম্রাট অশোক এর হাতে গড়া গুপ্তসংঘ ,যার কাজ পৃথিবীর কল্যানে নয়টি বিষয় নিয়ে এমন কিছু গোপন গবষনা ,যা পৃথিবীর রূপ পাল্টে দিতে পারে ।সেই সব চরম গোপন নয় জন মানুষ তাদের বিষয় গুলিতে কাজ করেছেন এবং যুগের পর যুগ ,আজও এই সংঘের নয় জন সদস্য এই নয় বিষয় নিয়ে গবেষনা করছেন অতি গোপনে ।এই নয়টি বিষয় গুলি হল :- # মাইক্রোবায়োলোজি # রসায়ন # শরীরবিদ্যা # যুদ্ধকৌশল # যোগাযোগবিদ্যা # মহাকর্ষ # কসমোলোজি # আলোকবিদ্যা # সমাজবিদ্যা --------- হ্যাঁ ,প্রায় বাইশশো বছর ধরে ,গুপ্তসংঘ এই সব বিষয়ে গবেষনা করে যাচ্ছে ।এগুলি অত্যান্ত গোপনে রক্ষা করছে ,একদল রক্ষা কারী ,যাতে কিছুতেইঐ সব গবেষনার ফল , ধংস কারীদের হাতে না পরে তার খেয়ালও তারা রাখছে। §§§ গুপ্তসংঘের কার্জকলাপ সম্পর্কে সাধারন মানুষের ,জ্ঞান অত্যান্ত কম হলেও ,এই সংঘের কিছু কিছু বিচিত্র গবেষনার ফল হয়ত আজও কাজ করছে ।যেমন গঙ্গা নদীর জল ,পৃথিবীর পাঁচটি দূষিত নদীর একটি এই গঙ্গা ,অথচ কেউ কোনদিন শোনেনি গঙ্গার জলে কোন জলবাহিত রোগে মানুষ মারা গেছে ।কারন গঙ্গার জলে এমন কিছু ব্যাকটেরিয়ফাজ রয়েছে ,যা এর জলকে অন্যনদীর তুলনায় আলাদা করে ।গঙ্গার জলের রোগ প্রতিশেধক ক্ষমতা পৃথিবীর অন্য যে কোন নদীর জলের চাইতে বেশি ।বলা হয়ে থাকে প্রথম নয় পন্ডিতের একজন ,তার গবেষনা লব্ধফল পরিক্ষা করতে ,গঙ্গার জলে কোনও ফাজ ভাইরাস মেশান ,যা এখনও জলের বিশুদ্ধতা বজায় রেখেছে।এখনও গঙ্গার এমন কিছু স্থান রয়েছে,যেখানে স্নান করলে ১০০% রোগ প্রতিরোধ সম্ভব ।তার পর আছে বিশেষ শরীর বিদ্যা নিয়ে কিছু মিথ ,যেমন :- টাঁচ অফ ডেথ ,এমন এক ভয়ানক মার ,যা শত্রুর নিউরন কে পর্যন্ত স্থীমিত করে দেয় ,ফলে শত্রুকে কোন প্রমান ছাড়াই মেরে ফেলা সম্ভব ।গুপ্তসংঘের এসব আর্টএর কিছু ,কোনমতে লিক হয়ে যায় ,যার ফলে আজকের অনেক মার্শাল আর্ট দেখতে পাওয়া যায়। ---- পোপ দ্বিতীয় সিলভেস্টার কে , ঐ নয় গবেষক দের একজন বলা হয় ,তিনি একবার ভারত সফরে আসেন ,তার পর তিনি জন সমক্ষে আনেন সেই বিখ্যাত ব্রোঞ্জের মাথা ,যেটি যে কোন প্রশ্নের উত্তর হ্যাঁ অথবা না এ দিতে পারত ।রেবিস এবং ডেপথেরিয়া রোগের প্রতিশেধক আবিস্কারের সাথে যারা যুক্ত ছিলেন ,যেমন :- আলেকজান্ডার ইয়াসিন,লুই পাস্তুর ,এরা এদের গবেষনা ভারতের মাদ্রাজ এবং কলকাতায় করে ,এদের আবিস্কৃত প্রতিশেধক পৃথিবীর রূপ পাল্টে দেয় ।আচার্য জগদীশ চন্দ্র বোস ,নিজে স্বীকার করেন ,তার আবিস্কারের পিছনে গুপ্তসংঘে র অবদান আছে ,যার ফলে তিনি রেডিও ওয়েভ,মাইক্রোওয়েভ নিয়ে সফল হন ।বর্তমানের ISRO যার হাত ধরে এখানে ,ভারতীয় মহাকাশ বিজ্ঞান এবং মিসাইল টেকনোলোজির জনক ডঃ বিক্রম সারাভাই ও এই সংঘের সদস্য ছিলেন বলে ধারনা করা হয় ।কে বলতে পারে ,বর্তমানে আর ঊকত বিখ্যাত ব্যাক্তি এই সংঘের সাথে আছে। ------- অশোকের এই প্রতিস্ঠান নিয়ে লেখা ,কিছু বইয়ের মধ্য অন্যতম হল ,ট্যালবট মুন্ডির ১৯২৩ সালে লেখা The nine unknown ,তে এর সম্পর্কে কিছু ধারনা পাওয়া যায়।তবে অশোকের হাতে গড়া ,নালন্দা বিশ্ব বিদ্যালয়ের সংগ্রহে ,এই গুপ্ত সংঘ নিয়ে অনেক তথ্য ছিল ,তবে সেই সবতথ্য জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দেয় ,তুর্কী বর্বর বখতীয়ার খলজি,যখন সে বিশ্বজ্ঞানের পিঠস্থান নালন্দা আক্রমন করে ।তবে যাই হোক ,হাজার হাজার বছর আগে মহান সম্রাট ,যে নীতি এবং আদর্শে এই সংঘ গড়েন ,পৃথিবীর অগ্রগতির জন্য ,তা কিন্তু এখনো নিজের লক্ষচুত্য হয় নি ,তার রক্ষা কর্তা এবং সেই নয় ময়াজ্ঞানি মহা পন্ডিত ,সম্রাটের স্বপ্নের প্রকল্প চালিয়ে যাচ্ছে । *** ধন্যবাদ

No comments:
Post a Comment