এখন থেকে আমেরিকান ও ন্যাটো সেনাবাহিনী আফগানিস্তানে ভারতীয় আবহাওয়া উপগ্রহ ব্যবহার করবে। এর জন্য ভারতকে উপযুক্ত ভাড়াও দেওয়া হবে। উল্লেখ্য আগে ন্যাটো ও আমেরিকান সেনাবাহিনী আফগানিস্তানে ইউরোপ ইউনিয়নের উপগ্রহ ব্যবহার করত।
আফগানিস্তানে তালিবানের বিরুদ্ধে লড়াই চালাতে এ বার ভারতের সাহায্যপ্রার্থীআমেরিকা। সামরিক ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নিতে ভারতের কৃত্রিম উপগ্রহ (স্যাটেলাইট) ব্যবহার করবে পেন্টাগন। মার্কিন কংগ্রেসের ‘সায়েন্স, স্পেস অ্যান্ড টেকনোলজি সাব-কমিটি অন এনভায়রনমেন্ট’ সদস্যদের এ কথা জানিয়েছেন পেন্টাগনের এক শীর্ষ কর্তা।আধুনিক যুদ্ধবিগ্রহে আবহাওয়ার পূর্বাভাসখুব গুরুত্বপূর্ণ। মার্কিন সেনা আফগানিস্তানে প্রতিটি সামরিক পদক্ষেপ চূড়ান্ত করার আগে আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে নেয়। আবহাওয়া কেমন থাকবে তা না জেনে এগোলে, খুব নিখুঁত কৌশলও যুদ্ধ ক্ষেত্রে অনেক সময় ভেস্তে যায়। এত দিন আফগানিস্তানে মোতায়েন মার্কিন বাহিনী ইউরোপীয় স্যাটেলাইটগুলি ব্যবহার করত। কিন্তু ইরাকের যুদ্ধক্ষেত্রে বিভিন্ন ইউরোপীয় দেশের সেনা যুদ্ধে অংশ নিয়েছে। সেই বাহিনীর ব্যবহারের সুবিধার্থে ইউরোপীয় স্যাটেলাইট গুলিকে মধ্য এশিয়ার দিকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ফলে আফগানিস্তানে মোতায়েন মার্কিন বাহিনীকে এখন অন্য কোনও স্যাটেলাইটের সাহায়্য নিতে হবে।আফগানিস্তানএবং আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাস নিখুঁত ভাবে দিতে পারে, এমন স্যাটেলাইট এই মুহূর্তে শুধু চিন আর ভারতের রয়েছে। মার্কিন বাহিনী প্রথমে চিনের স্যাটেলাইট থেকে তথ্য নেওয়ার কথা ভেবেছিল। কিন্তু চিনা স্যাটেলাইটের সঙ্গে পেন্টাগনের সংযোগ স্থাপিত হলে, চিন মার্কিন সামরিক সদর দফতরের সার্ভার হ্যাক করার সুযোগও পেয়ে যাবে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং চূড়ান্ত গোপনীয় তথ্য চিনের নাগালে পৌঁছে যেতে পারে সে ক্ষেত্রে। এই কথা মাথায় রেখেই চিনের স্যাটেলাইট ব্যবহার না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পেন্টাগন। ভারতের স্যাটেলাইট থেকে আমেরিকার অনেকগুলি বিশ্ববিদ্যালয় তথ্য নিয়ে থাকে। নয়াদিল্লির সঙ্গে ওয়াশিংটনের সম্পর্কও এখন নতুন মাত্রায়। তাই আফগানিস্তানের যুদ্ধে ভারতের স্যাটেলাইটের সাহায্য নেওয়াই সবচেয়ে ভাল সিদ্ধান্ত হবে বলে মনেকরছে পেন্টাগন।
আফগানিস্তানে তালিবানের বিরুদ্ধে লড়াই চালাতে এ বার ভারতের সাহায্যপ্রার্থীআমেরিকা। সামরিক ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নিতে ভারতের কৃত্রিম উপগ্রহ (স্যাটেলাইট) ব্যবহার করবে পেন্টাগন। মার্কিন কংগ্রেসের ‘সায়েন্স, স্পেস অ্যান্ড টেকনোলজি সাব-কমিটি অন এনভায়রনমেন্ট’ সদস্যদের এ কথা জানিয়েছেন পেন্টাগনের এক শীর্ষ কর্তা।আধুনিক যুদ্ধবিগ্রহে আবহাওয়ার পূর্বাভাসখুব গুরুত্বপূর্ণ। মার্কিন সেনা আফগানিস্তানে প্রতিটি সামরিক পদক্ষেপ চূড়ান্ত করার আগে আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে নেয়। আবহাওয়া কেমন থাকবে তা না জেনে এগোলে, খুব নিখুঁত কৌশলও যুদ্ধ ক্ষেত্রে অনেক সময় ভেস্তে যায়। এত দিন আফগানিস্তানে মোতায়েন মার্কিন বাহিনী ইউরোপীয় স্যাটেলাইটগুলি ব্যবহার করত। কিন্তু ইরাকের যুদ্ধক্ষেত্রে বিভিন্ন ইউরোপীয় দেশের সেনা যুদ্ধে অংশ নিয়েছে। সেই বাহিনীর ব্যবহারের সুবিধার্থে ইউরোপীয় স্যাটেলাইট গুলিকে মধ্য এশিয়ার দিকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ফলে আফগানিস্তানে মোতায়েন মার্কিন বাহিনীকে এখন অন্য কোনও স্যাটেলাইটের সাহায়্য নিতে হবে।আফগানিস্তানএবং আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাস নিখুঁত ভাবে দিতে পারে, এমন স্যাটেলাইট এই মুহূর্তে শুধু চিন আর ভারতের রয়েছে। মার্কিন বাহিনী প্রথমে চিনের স্যাটেলাইট থেকে তথ্য নেওয়ার কথা ভেবেছিল। কিন্তু চিনা স্যাটেলাইটের সঙ্গে পেন্টাগনের সংযোগ স্থাপিত হলে, চিন মার্কিন সামরিক সদর দফতরের সার্ভার হ্যাক করার সুযোগও পেয়ে যাবে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং চূড়ান্ত গোপনীয় তথ্য চিনের নাগালে পৌঁছে যেতে পারে সে ক্ষেত্রে। এই কথা মাথায় রেখেই চিনের স্যাটেলাইট ব্যবহার না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পেন্টাগন। ভারতের স্যাটেলাইট থেকে আমেরিকার অনেকগুলি বিশ্ববিদ্যালয় তথ্য নিয়ে থাকে। নয়াদিল্লির সঙ্গে ওয়াশিংটনের সম্পর্কও এখন নতুন মাত্রায়। তাই আফগানিস্তানের যুদ্ধে ভারতের স্যাটেলাইটের সাহায্য নেওয়াই সবচেয়ে ভাল সিদ্ধান্ত হবে বলে মনেকরছে পেন্টাগন।
1 comment:
Post a Comment