Monday, 30 May 2016

পাঁচ মিনিটে মুছে যাবে গোটা পাকিস্তানই

§§§ আবার পৃথিবীর ব্যার্থ তম রাস্ট্রের , ব্যার্থ বিজ্ঞানির মুখ থেকে , ব্যার্থতার শব্দ বেরিয়েছে ।ইনি পাকিস্থানের পরমানু বিজ্ঞানের জনক অব্দুল কাদীর খান , ইনি বলেছেন :- " রাওয়ালপিন্ডি থেকে ছোড়া পাকিস্থানি পরমানু মিসাইল ,পাঁচ মিনিটে দিল্লীতে এসে পরতে পারে ,তাই সাবধান " ----- পৃথিবীর দুটি ব্যার্থ দেশ তাদের ব্যার্থতা ঢাকতে পরমানু বোম নিয়ে লাফালাফি করে , একটি হল উত্তর কোরিয়া ,অন্যটি হল পাকিস্থান ।ওরে উটের বাচ্চা কাদির , বোমা তো তোদের কার্গীল যুদ্ধের সময়ও ছিল , তো কি করতে পেরেছিস ? ভারত যদি পরমানু আক্রান্ত হয় ,তার প্রাথমিক ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার মতো পাওয়ার আমাদের আছে ,, কিন্তু কিন্ত ,এখানে একটা কিন্তু আছে ,কেমন হবে যদি রাওয়ালপিন্ডির মিসাইল ভারতে ঢোকার আগে,রাওয়ালপিন্ডিতেই ধংস হয়ে যায় ?????? শোন পাকিস্থানি নিন্ম প্রজাতির সূয়ারের দল ,ভারতে যদি পরমানু এটাকের কথা ভাবিস ও ,দেখবি পাকিস্থান নামক দেশটা ইতিহাস হয়ে গেছে । ----- মিসাইল ম্যান এপিজে আব্দুল কালাম এর জীবনাবসান এর মাত্র কয়েক ঘন্টা পরেই,এই চোর আব্দুল কাদির ,আমাদের অগ্নিপুরুষ কে অপমান করে বলে, সে নাকি একজন সাধারন বিজ্ঞানি ছিলেন।আব্দুল কাদির , কালাম স্যার বেচে থাকতে কখনো এসব বলার সাহস পায়নি।এই আব্দুল কাদীর হল সেই লোক,যাকে পাকিস্থান চুরির দায়ে জেলে ঢোকায় ।একজন চোরের মুখে এসব কথা শুধুই হাস্যকর,,, কি বলেন আপনারা ? ‪

3 comments:

Unknown said...

আমার মনে হয় কাদির খান সেদিন কিছু খেয়েছিল, না হলে কেউ এরকম ভাট বকেনা, পরমাণু যুদ্ধ বাধলে ভারতের ক্ষতি হবে ঠিক কিন্তু পাকিস্তান নামক দেশটাই পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে যাবে, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ইতিহাস বই এ পড়বে ভারতের পশ্চিমদিকে পাকিস্তান নামক একটি দেশ ছিল ।

Unknown said...

পাঁচ মিনিটে মুছে যাবে গোটা পাকিস্তানই, খানকে পাল্টা ভারতীয় বিশারদদের
পাকিস্তান পাঁচ মিনিটে দিল্লিতে পরমাণু হামলা চালাতে পারে ঠিকই। কিন্তু ভারত পাঁচ মিনিটে গোটা পাকিস্তানকে মুছে দিতে পারে।
এমনই প্রত্যুত্তর দিলেন ভারতের প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা। পাক পরমাণু বিজ্ঞানী আবদুল কাদির খান শনিবার বলেছিলেন, চাইলে পাঁচ মিনিটে ভারতের রাজধানীতে পরমাণু হামলা চালাতে পারে পাকিস্তান। তার উত্তরেই ভারতের তরফ থেকে এই কথা বলা হয়েছে।
ভারতের হাতে যে সব পরমাণু অস্ত্রবাহী ক্ষেপণাস্ত্র এখন রয়েছে, পৃথিবীর বিশাল অংশ তার পাল্লার মধ্যে। অগ্নি-৫ ক্ষেপণাস্ত্র প্রায় ৬০০০ কিলোমিটার উড়ে গিয়ে পরমাণু হামলা চালাতে সক্ষম। অর্থাৎ পাকিস্তানের কোনও অংশই ভারতের পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্রগুলির পাল্লার বাইরে নয়। ইসলামাবাদ, লাহৌর, মুলতান, করাচি, রাওয়ালপিন্ডি, পেশোয়ার, কোয়েটা— পাকিস্তানের এই গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলি ভারত থেকে মোটেই খুব দূরে নয়। ওয়াগা সীমান্ত থেকে পাকিস্তানের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর লাহৌর মাত্র ২১ কিলোমিটার দূরে। রাজধানী ইসলামাবাদের দূর্ত ৩৭৪ কিলোমিটারের মতো। আর মুলতান, কোয়েটা, পেশোয়ার, করাচি, রাওয়ালপিন্ডির মতো পশ্চিম, উত্তর-পশ্চিম এবং দক্ষিণ-পশ্চিন পাকিস্তানের শহরগুলির দূরত্ব ভারত থেকে মেরেকেটে ৭৫০-৮০০ কিলোমিটার। অর্থাৎ ভারতের স্বল্প পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রগুলিই পাকিস্তানের সিংহভাগ ছাই করে দিতে পারে। দূরবর্তীতম কোনও প্রান্তে আঘাত হানতে চাইলে মিডিয়াম রেঞ্জ বা মাঝারি পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রই যথেষ্ট। আইআরবিএম বা আইসিবিএম-এর মতো বিশাল বিশাল পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করার দরকারই পড়বে না ভারতের। এর অর্থ হল, পাকিস্তান যদি পাঁচ মিনিটে দিল্লিতে পরমাণু হামলা চালাতে পারে, তাহলে ভারত পাঁচ মিনিটে গোটা পাকিস্তানকেই মানচিত্র থেকে মুছে দিতে পারে। ঠিক সেই কতাটাই পাক পরমাণু বিজ্ঞানীকে মনে করিয়ে দিয়েছেন ভারতীয় বিশেষজ্ঞরা।
একটি হিন্দি দৈনিককে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ভারতের প্রাক্তন সেনাপ্রধান নির্মলচন্দ্র ভিজ বলেছেন, ‘‘ভারত শুধু পাকিস্তানের রাজধানীকে নয়, গোটা পাকিস্তানকেই টার্গেট বানাতে সক্ষম।’’ পাঁচ মিনিটে হামলা সম্ভব বলে কাদির খান যে মন্তব্য করেছেন, তাও অসম্ভব বলে ভিজ জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘‘ধরে নিলাম কালকে সকালেই পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ভারতে পরমাণু হামলা চালানোর নির্দেশ দিলেন। সে ক্ষেত্রেও ভারতে বোমাটা পড়তে অন্তত ৬ ঘণ্টা সময় লাগবে। কারণ সংঘর্ষবিরতি সংক্রান্ত নজরদারি সরিয়ে তবেই হামলা চালাতে হবে।’’ অর্থাৎ পাকিস্তান থেকে পরমাণু অস্ত্র ছোড়ার পর তা ভারতে পৌঁছতে পাঁচ মিনিট সময় লাগবে ঠিকই। কিন্তু হামলা চালানোর আগে সংঘর্ষবিরতি সংক্রান্ত নজরদারি সরানোর যে প্রক্রিয়া, সে সব মেটাতেই ঘণ্টা ছয়েক সময় লেগে যায়। তার মধ্যে পাল্টা পরমাণু হামলা চালিয়ে গোটা পাকিস্তানকে মুছে দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে ফেলতে পারে ভারত। পাশাপাশি নিজেদের মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেমকেও সম্পূর্ণ সক্রিয় করে ফেলতে পারে ভারত, যা মাঝ আকাশেই রুখে দেবে ধেয়ে আসা পাক ক্ষেপণাস্ত্রকে।
ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্রাক্তন উপ-প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল মনমোহন বাহাদুরের কথায়, পাক পরমাণু বিজ্ঞানী যা বলেছেন, তা নেহাতই বাজার গরম করার চেষ্টা। মনমোহন বাহাদুরের মতে, আবদুল কাদির খান নিজেও জানেন, ভারতে পরামাণু হামলা চালানো সহজ বিষয় নয়। তিনি এটাও জানেন যে ভারতে পরমাণু বোমা ফেললে পাকিস্তানের পরিণতি কী হতে পারে।

Unknown said...

জাপানে পরমাণু বোমা আমেরিকা ফেলার পর এর ধ্বংশযজ্ঞ দেখে পরমাণু বোমার আবিস্কারেকের নাকি মাথা খারাপ হয়ে গেছিল । এ কি ধ্বংশযজ্ঞ তিনি আবিস্কার করেছেন ।আর এই কথিত বিজ্ঞানী যিনি পরমাণু প্রযুক্তি পাচারের দায়ে গৃহবন্দি ছিলেন , যার পরিবারের সদস্যদের নাম পানামাগেট পেপারে এসেছে ,তিনি দিব্যি আঙ্গুল উচিয়ে কথা বলে যাচ্ছেন । গ্রাম দেশে একটা কথা আছে যিনি প্রকাশ্যে রাস্তায় পায়খানা করছেন ,তাঁর চেয়ে যিনি ওই ঘটনা দেখছেন তার লজ্জা বেশী । এই ব্যক্তি তেমন একজন । এরা মানুষের জাতের মধ্যে পড়ে না । এদের বিষয়ে ভারতকে সর্বদা সতর্ক থাকতে হবে ।