তেজসের পরে আরও শক্তিশালী মিডিয়াম মাল্টি রোল কমব্যাট এয়ারক্যাফট (এমএমআরসিএ) তৈরির ভাবনা ইতোমধ্যেই ঘুরপাক খেতে শুরু করেছে ভারতীয় বিমান বাহিনীর মাথায়। সূত্রের খবর আগামীছয়মাসের মধ্যে তাদের এই ভাবনাকে বাস্তবীক রূপ দিতে চাইছে বায়ু সেনা। শোনা যাচ্ছে যে,এর তোড়জোড়ও নাকি পুরোদমে শুরু করে দেওয়া হয়েছে।প্রতিরক্ষামন্ত্রক সূত্রে খবর,এই বিমান বানানোর বরাত দেওয়ার জন্য পৃথিবীতে যুদ্ধ বিমান নির্মাণকারী ছয়টি সংস্থার সঙ্গে ইতোমধ্যেই কথা বলতে শুরু করেছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। তারা এমন একটি সংস্থাকে এই যুদ্ধ বিমানের বরাত দিতে চাইছে যাদের সাথে যৌথভাবে কাজ করতে পারবে ভারতীয় কোনো বিমান নির্মাণকারী কোম্পানি। , ইউএসএ-র ডিফেন্স সেক্রেটারী অ্যাষ্টন কার্টারের ভারত সফরের সময় তার সাথেএই বিষয়ে কথা হয়েছিল প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনোহর পারিক্করের। সেই আলোচনার কার্টারের পক্ষ থেকে জানানো হয় যে ভারতের সাথে মার্কিন এফ-১৬ যুদ্ধ বিমানের প্রযুক্তি ভাগ করে নিতে ইউএসএ আগ্রহী। তিনি আরও জানান যে, ইতোমধ্যেই নাকি ভারতের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয়েছে এফ-১৬ যুদ্ধ বিমান নির্মাণকারী সংস্থা বোয়িং অ্যান্ড লকিড মার্টিনের সঙ্গেও।শত্রুকে স্তম্ভিত করে ‘শত্রুজিৎ’য়ে বিশাল শক্তিপ্রদর্শন ভারতেরগত ২০ বছর ধরে ভারতীয় বিমান বাহিনীর ২৫০-৩০০টি যুদ্ধবিমানের এবং৪২ টি ফাইটার স্কোয়াড্রন দরকার বর্তমানে যার সংখ্যা ৩৩। বর্তমানে তারা এমন কমব্যাট এয়ারক্যাফট বানানোর ভাবনায় আছে যটা দেশের ব্যবহারের পাশাপাশি তারা অন্য দেশের কাছেও বিক্রি করতে পারবে।
বিশ্বের সব সামরিক খবরাখবর পেতে এই পেইজে লাইক দিন। ধন্যবাদ। Our FB Page https://m.facebook.com/worldarmsnews https://m.facebook.com/TeamIDNB
Tuesday, 31 May 2016
Monday, 30 May 2016
অবশেষে প্রকাশিত হল সেই সব , ভাগ্যবান দেশ গুলির নাম ,যারা কিনা পৃথিবীর ভয়ংকর তম ক্রুজ মিসাইল ব্রামোস পেতে চলেছে।
অবশেষে প্রকাশিত হল সেই সব , ভাগ্যবান দেশ গুলির নাম ,যারা কিনা পৃথিবীর ভয়ংকর তম ক্রুজ মিসাইল ব্রামোস পেতে চলেছে।ভিয়েতনাম,UAE , সাউদ আফ্রীকা এবং চিলী হতে যাচ্ছে ব্রামোসের প্রথম বিদেশী ব্যাবহারকারী দেশ ।এই সব দেশ গুলির সাথে কথাবর্তা প্রায় শেষ , ডিফেন্স মিনিস্টার মনোহর পরিকর ,আসিয়ান সামিটে ভিয়েতনামে গিয়ে চুক্তি ফাইনাল করে আসবেন এবং UAE এর সাথে ফাইনাল হবে এবছরে শেষের দিকে ।ভারত এবং রাশিয়ার উচ্চমহল থেকে ,গ্রীন সিগনাল দিয়ে দেওয়া হয়েছে।তাছাড়া বর্তমানে ফিলিপিন্স,সাউদ কোরিয়া,আলজেরিয়া,গ্রীস,মালয়শিয়া,থাইল্যান্ড,মিশর,সিংগাপুর,ভেনেজুয়েলা এবং বুলগেরিয়ার সাথে ব্রামোসের ব্যাপারে কথাবার্তা হচ্ছে ।
এটি হল মায়ানমারের একটি কমবেট ড্রোন CH-3A
এটি হল মায়ানমারের একটি কমবেট ড্রোন CH-3A।এরকম 12 টি UCAV মায়ানমার চীন থেকে পেয়েছে ।একই ভাবে চীন এগুলি পাকিস্থানকেও দিয়েছে ,তবে তা আনঅফিশিয়ালি, আর পাকিস্থান তার ওপর চাঁদ তারা মার্কা পতাকা মেরে ,বারাক নাম দিয়ে নিজেদের বানানো বলে চালাচ্ছে ।যাই হোক ,চীনের এই UCAV গুলি CH-3 ড্রোনের আপগ্রেটেড ভার্সন এগুলি, 180 kg অবদি পেলোড বহন করতে পারে ।এগুলিতে গাইডেড রকেট লাগিয়ে মায়ানমার জঙ্গীদের ওপর হামলা চালাচ্ছে।
---- মরাল অফ দ্যা স্টোরি , সবাই পায় ,তবে তাহারা কেন পায় না ???? তারা নাকি চীনের সবথেকে বড় বন্ধু !! লুল লুল,, ছিঃ ছিঃ ,চীন দেখছি মহান ,ফেভিকল মার্কাবন্ধুত্ব নস্ট করে ফেলছে ।যদি তাহারা চায়,তবে ভারত ইজরাইলকে বলে ,তাহাদের জন্য চীনা ডাব্বার চেয়ে কয়েকশ গুন ভালো UCAV জোগার করে দিতে পারে।যতই হোক ,ইজরায়েল ভারতের কথা ফেলতে পারবে না
সামনের মাসে আবার ISRO ধামাকা হতে চলেছে
¤¤¤ সামনের মাসে আবার ISRO ধামাকা হতে চলেছে ।ISRO একসাথে রেকর্ড সংখ্যাক 22 টি স্যাটেলাইট একসাথে মহাকাশে প্রেরন করতে চলেছে।22 টি স্যাটেলাইটের মধ্য ভারতের একটি CARTOSAT-2C থাকবে ,এবং বাকি 21 টি বিদেশীদের ( আমেরিকা,কানাডা,জার্মানী এবং ইন্দোনেশিয়া ) স্যাটেলাইট থাকবে ।ISRO এর আগে একসাথে সর্বোচ্চ 10 টি স্যাটেলাইট পাঠিয়েছে ,বর্তমানে একসাথে সবচেয়ে বেশি স্যাটেলাইট পাঠিয়েছে NASA ,এক সাথে 29 টি।
চাইনীজ দের নিউক্লিয়ার সাবমেরিন টেকনোলোজি অত্যন্ত নিন্মমানের
¤¤¤ চাইনীজ দের নিউক্লিয়ার সাবমেরিন টেকনোলোজি অত্যন্ত নিন্মমানের।তাদের নিউক সাবমেরিন গুলীর একটি ভয়ংকর তম সমস্যা হল ,তাদের সাবমেরিন গুলি অত্যান্ত নয়েজি,বা শব্দ উত্পন্ন করে ।আর সাবমেরিনে উত্পন্ন শব্দ গুলি খুব সহজেই ক্যাচ করে নিতে পারে আধুনিক সাবমেরিন হান্টাররা ।তাদের সবচেয়ে লেটেস্ট সাবমেরিন TYPE-094 ,এই সাবমেরিনটি ,70 এর দশকের সভিয়েত আমলের ডেল্টা - 3 ক্লাস সাবমেরিন গুলি থেকেও প্রায় দ্বিগুন শব্দ উত্পন্ন করে।
------------- তবে বর্তমানে চানইনীজ নেভীর গোদের ওপর বিষ ফোঁরা হয়েছে,তাদের সার্বিসে থাকা 70 এর দশকের তিনটি HAN ক্লাস নিউক এটাক সাবমেরিন ।5,500 টনের এই সাবমেরিন গুলি ,পৃথিবীর সবচেয়ে নয়েজি সাবমেরিন।।তবে সবচেয়ে বড় বিপদ হল এর ক্রুদের ,কারন এর নিউক রিয়ক্টর শিল্ড টি ,,নিউক রেডিয়েশন আটকাতে অক্ষম হচ্ছে,ফলে এর ক্রুদের ক্যান্সারের মতো কঠিন রোগ হচ্ছে,এর ফলে এই ক্লাসের সাবমেরিন গুলি ক্রুদের জন্য জলের তলায় কফিনে রুপান্তরিত হয়েছে ।এই HAN কলাস সাবমেরিনের অস্ত্র হল ,এর ছয়টি টর্পেডো টিউব ।এখান থেকে এন্টিশীপ মিসাইল ও লঞ্চ করা যায় ,তবে এখানেও প্রবলেম আছে ,এই সাবমেরিন জলের তলা থেকে মিসাইল লঞ্চ করতে পারে না,তার জন্য একে জলের ওপরে আসতে হয় ।আর যুদ্ধক্ষেত্র জলের ওপরে সাবমেরিন,জিনিস টির মতো অসহায় আর কিছুই নেই ,যে কোন শিকারি ,তাকে ছিড়ে খেয়ে নেবে ।
মহাকাশ অভিযানে ভারত ইতিমধ্যেই প্রথম সারিতে উঠে গিয়েছে।
মহাকাশ অভিযানে ভারত ইতিমধ্যেই প্রথম সারিতে উঠে গিয়েছে। বিশ্বের সব চেয়ে শক্তিশালী টেলিস্কোপও এ দেশে বসবে কি না তা নিয়েও জল্পনা চলছে। জল্পনা যে একেবারে অবাস্তব নয়, তা মেনে নিয়েছেন খোদ কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী হর্ষ বর্ধনও। মঙ্গলবার এক সাংবাদিক বৈঠকে তিনি বলেছেন, ‘‘ওই টেলিস্কোপ এ দেশে বসানোর জন্য আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছি। তবে বিষয়টি এখনও চূড়ান্ত হয়নি। তাই এ নিয়ে এখনই কোনও ঘোষণা করা যাবে না।’’ চিন-ভারত রাজনৈতিক লড়াইও টেলিস্কোপ বসানোর ক্ষেত্রে বাধা হতে পারে বলে সরকারি সূত্রে খবর।
আমেরিকা, কানাডা, চিন, জাপানের সঙ্গে মিলে ৩০ মিটার ব্যাসবিশিষ্ট টেলিস্কোপ (থার্টি মিটার টেলিস্কোপ বা টিএমটি) তৈরিতে হাত লাগিয়েছে ভারত। মহাকাশ বিজ্ঞানের গবেষকেরা বলছেন, এটিই হতে চলেছে এ যাবৎকালের সব থেকে শক্তিশালী টেলিস্কোপ। প্রাথমিক ভাবে এটিকে বসানোর জন্য হাওয়াই দ্বীপের মউনা কিয়াকে বেছে নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু যে জায়গা বেছে নেওয়া হয়েছে তার সঙ্গে স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশের ধর্মীয় আবেগ জড়িয়ে রয়েছে। সেই কারণেই সেখানে বিক্ষোভ শুরু হয়ে গিয়েছে। এমনকী এর ফলে গোলমাল গড়িয়েছে আদালত পর্যন্ত। স্থগিত রয়েছে মউনা কিয়ায় টেলিস্কোপ বসানোর কাজ।
এই প্রকল্পের সঙ্গে জড়ি় ভারতের এক মহাকাশবিজ্ঞানী জানান, মউনা কিয়ায় এই পরিস্থিতিেত জটিলতা তৈরি হওয়ায় পাঁচটি বিকল্প জায়গা বাছা হয়েছে। তার মধ্যে লাদাখের হানলে রয়েছে। হানলে উঁচু পাহাড়ি এলাকা। সেখানে দূষণ, জলীয় বাষ্প কম। ফলে বিভিন্ন জ্যোতিষ্ক স্পষ্ট ভাবে টেলিস্কোপে ধরা দেয়। শুষ্ক অঞ্চল হওয়ায় মেঘের বাধাও থাকে না। টিএমটি প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত পুণের ইন্টার-ইউনিভার্সিটি সেন্টার ফর অ্যাস্ট্রোনমি অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোফিজিক্সের অধিকর্তা সোমক রায়চৌধুরী
বলছেন, ‘‘আমরা টিএমটি-কে লাদাখে নিয়ে আসার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছি। কিন্তু টিএমটি কোথায় বসবে, প্রস্তাবিত জায়গাগুলি যাচাই করে সংশ্লিষ্ট কমিটি তা ঠিক করবে। এটাও সত্যি যে তালিকায় লাদাখ সবার উপরে নেই।’’
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রক সূত্রের খবর, ওই তালিকায় চিনের দু’টি জায়গা রয়েছে। তার পরে রয়েছে স্পেনের ক্যানারিস দ্বীপপুঞ্জ। চার নম্বরে রয়েছে লাদাখের হানলে এবং পাঁচ নম্বরে তিব্বত। চিলেতে ইতিমধ্যেই অন্য দু’টি বড় মাপের টেলিস্কোপ বসানো হচ্ছে। ফলে টিএমটি-ও সেখানে বসানো হবে কেন, তা নিয়ে অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন। ক্যানারিসেও ব্রিটেন, স্পেন-সহ একাধিক দেশের টেলিস্কোপ রয়েছে। সে দিক থেকে লাদাখ পছন্দসই জায়গা হতেই পারে।
আবার লাদাখের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন অনেকে। বিজ্ঞানীদের অনেকেরই মতে, এই প্রকল্পে চিনের অংশীদারি রয়েছে। কিন্তু লাদাখে চিনের সরকারি কর্মীদের ঢুকতে দেওয়া হবে কি না তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। ঠিক যেমন ভাবে তিব্বতে বসানো হলে ভারতের বিজ্ঞানীদের সেখানে যাওয়ার উপরে নিষেধাজ্ঞা জারি হতে পারে।
এই সব পরিস্থিতি দেখে এ দেশের বিজ্ঞানীদের অনেকেরই আশঙ্কা, ভারতের কপালে শেষে রাজনীতিটাই বাধা হয়ে দাঁড়াবে না তো?
সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা
সুপারসনিক ক্রুজ মিসাইল ‘ব্রহ্মসে’র নবতম সংস্করণটি সফলভাবে পরীক্ষিত হল৷
সুপারসনিক ক্রুজ মিসাইল ‘ব্রহ্মসে’র নবতম সংস্করণটি সফলভাবে পরীক্ষিত হল৷ শুক্রবার বেলা ১২টায় পোখরান থেকে ভারতীয় বিমানবাহিনীর তরফে এই নতুন মিসাইলের পরীক্ষা চালানো হয়৷ ব্রহ্মসই হল এখনও পর্যন্ত জাহাজ-বিধ্বংসী সব চাইতে দ্রুতগামী ও অত্যাধুনিক স্বল্পপাল্লার মিসাইল, যা ভারত ও রাশিয়া একত্রে তৈরি করেছে৷
বায়ুসেনার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, ‘ব্রহ্মসে’র এই নবতম সংস্করণটির পাল্লা ২৯০ কিমি৷ ভূপৃষ্ঠের ১০ মিটার থেকে শুরু, তার পর ধাপে ধাপে ১৫ কিলোমিটার উচ্চতা থেকেও এই ক্ষেপণাস্ত্র ঈপ্সিত লক্ষ্যবস্তুতে ছোঁড়া সম্ভব৷ এছাড়া সমুদ্রের ৪০-৫০ মিটার গভীরতায় কোনও সাবমেরিন থেকেও এটি আঘাত হানতে সমর্থ৷ ২০১৩ সালেই জলতল থেকে প্রথম ব্রহ্মসের পরীক্ষা সফল হয়েছিল৷তখনও ভারতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনীর মাথার উপর ছিল এপিজে আবদুল কালামের আশীর্বাদ৷এবার সেই প্রেরণাকে পাথেয় করে ভারতের বিমান বাহিনী সুখোই-থার্টি এমকেআই যুদ্ধবিমান থেকে এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালানোর জন্য কোমর বাঁধছে
সূত্র : Kolkata 24 * 7
অপারেশন ভালকিরি
অপারেশন ভালকিরি
যদিও একটুর জন্য এই অপারেশন সফল হয়নি৷ তবুও এই অপারেশন ছিলো দুনিয়ার অন্যতম সেরা অপারেশন l কারণ এই অপারেশন ছিল হিটলারকে হত্যা করার ছক৷
১৯৪৪ সাল৷ জার্মানিতে তখন ধীরে ধীরে হিটলার বিরোধী শক্তি ডালাপালা মেলছে৷ জার্মান সেনাতেই হিটলার বিরোধী হাওয়া বইছিল৷ ক্লাউজ ভন স্টাফেনবার্গ নামের এক সেনা আধিকারিকই হিটলারকে মারার পরিকল্পনা করেন৷ তার সঙ্গে হাত মিলিয়েছিল বেশ কয়েকটি নাৎসি বিরোধী সংগঠনও৷ দু’দবার এগিয়ে গিয়েও পিছিয়ে এসেছিলেন ক্লাউজ৷ কারণ তিনি চেয়েছিলেন শুধুমাত্র হিটলার নয় একই সঙ্গে আরও কয়েকজন হিটলার ঘনিষ্ঠকেও তিনি শেষ করবেন৷
১৯৪৪ সালের ২০ জুলাই৷ সেদিন হিটলার সেনা আধিকারিক এবং নিজের ঘনিষ্ঠদের নিয়ে একটি কনফারেন্সে বসেছিলেন৷ কর্নেল ভন স্টাফেনবার্গ কনফারেন্স হলে ঢোকেন এবং হিটলারের পাশে বসে তাঁর টেবিলের সামনে একটি ব্রিফকেস রেখে কিছুক্ষণ পর বেরিয়ে যান৷ ওই ব্রিফকেসের মধ্যেই বোমা ছিল৷ কিন্তু বিস্ফোরণের কিছুক্ষণ আগেই একটি হিটলারের একটি ফোন কল আসে৷ ফোনে কথা বলার জন্য ব্রিফকেস থেকে কিছুটা দূরে সরে যেতেই বিস্ফোরণ ঘটে৷ হিটলার প্রাণে বেঁচে যান৷ কিন্তু মারত্মকভাবে জখম হন তিনি৷
১৯৯১ এর উপসাগরীয় যুদ্ধে
১৯৯১ এর উপসাগরীয় যুদ্ধের প্রথম দিনে অর্থাত্ ১৭ জানুয়ারিতে,সর্বপ্রথম যেই এয়ার-এয়ার লড়াই সংঘঠিত হয়,তা ছিল USAF এর ২ টি F-15 এবং IRAF এর ২ টি MIG-29 এর মাঝে।যুদ্ধের প্রথমেই ধাক্কা খায় ইরাকি বাহিনী।ঐ লড়াইয়ে তাদের ২ টি MIG-29 ই আমেরিকান F-15 এর কাছে ধ্বংস হয়ে যায়।ঐ দিন রাতে অন্য একটি লড়াইয়ে একটি F-15 ২ টি ইরাকি MIRAGE-I যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে ডগফাইটে।আর তার উইংম্যানও একটা MIRAGE-I কে ধ্বংস করতে সক্ষম হয়।অর্থাত্ ঐ মিশনে মোট ৩ টা বিমান হারায় ইরাকি এয়ারফোর্স।তখনো পর্যন্ত একটাও মার্কিন যুদ্ধবিমান ধ্বংস করতে পারেনি ইরাকি ফাইটারজেটগুলো।
ঐরাতেই আবার অন্যদিকে ২ টি F/A-18 বাগদাদের বাইরে দিয়ে উড়ছিল।এরা এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার USS Saratoga থেকে এসেছিল।২ টি ইরাকি MIG-25 এদেরকে ইন্টারসেপ্ট করে এবং একটি F/A-18 কে BVR ইঙ্গেজমেন্টের মাধ্যমে ধ্বংস করতে সক্ষম হয়।
মানে বোঝা গেল যে,প্রথম আমেরিকান ফাইটারজেট ধ্বংস করতে গিয়ে ইরাকের ৫ টি ফাইটার জেট ইতোমধ্যে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল।
আর যুদ্ধের প্রথম ৪৮ ঘন্টায় ইরাক সর্বমোট ৯ টি যুদ্ধবিমান (২ টি দুর্ঘটনায় ক্র্যাশ করে) হারায়।বিপরীতে মাত্র ১ টি যুদ্ধবিমান হারায় USA.
ভারতের আউরা স্টেল ড্রোন বোম্বারের একটি চিত্র।
ভারতের আউরা স্টেল ড্রোন বোম্বারের একটি চিত্র। ভারতের নিজেস্ব প্রযুক্তি তে তৈরি এই ড্রোন স্বদেশী কাভেরি ইঞ্জিনের নন-আফটারবার্নারভার্সান দ্বারা চালিত হবে। এটি বোম্ব, গাইডেড মিসাইল, রকেট দ্বারা সজ্জিত হবে। ফলে এটি নজরদারি থেকে শত্রুপক্ষের দেশে আক্রমণ সবই করতে পারবে। শুধু তাই নয় এটি আমেরিকার বি-২ স্টেল্থ বোম্বারের মতই স্টেল্থ হবে ফলে শত্রুপক্ষের রেডারে একে ধরা অনেক কঠিন হবে। ২০২৪ সালে এটি সার্ভিসে আসবে। এটি বিমান ও নৌবাহিনী ব্যবহার করবে। নৌবাহিনীর আপকামিংপরমাণু শক্তিচালিত এয়ারক্রাফট ক্যরিয়ার “ভিসাল” থেকেও এটি পরিচালনা করা হবে।
.
|
ভারতের সুখোই ৩০এমকেআই যুদ্ধবিমানে থাকা NIIP N011M Bars PESA রেডার পৃথিবীর অন্যতম শক্তিশালী রেডার।
ভারতের সুখোই ৩০এমকেআই যুদ্ধবিমানে থাকা NIIP N011M Bars PESA রেডার পৃথিবীর অন্যতম শক্তিশালী রেডার। এই বিমান ৪০০কিমি অব্ধি সার্চিং রেঞ্জ ও ২০০কিমি ট্রাকিং রেঞ্জ। রেডার টি এতটাই আধুনিক যে এটি অনেক এক্টিভ স্কেনড এরি অর্থাৎ AESA রেডারের থেকে বেশি ফ্রিকুয়েন্টলি ওয়েভ বা তরঙ্গ ছড়াতে সক্ষম। এই রেডার একসাথে ১৫টি টার্গেট লক ও ৪ টি টার্গেটে একসাথে আক্রমণ করতে সক্ষম। একটি জাহাজ কে ৫০০কিমি দূর থেকে এটি ট্রাক করতে পারবে। ভূমিতে থাকা একটি ছোট ট্যাঙ্ক কে ৫০কিমি দূর থেকে একি লক করতে সক্ষম। আপগ্রেডের পর যার ক্ষমতা আরও বাড়বে। একটি সু ৩০এমকেআই ডাটা লিংকের মধ্যমে ৫টি যুদ্ধবিমানকে নির্দেশ দিতে ও পরিচালনা করতে সক্ষম। তাই অনেকে একে “ মিনি অ্যওয়াক্স ” বলে অভিহিত করেন। সু ৩০এমকেআই এর ভয়ংকর রেডার ও শক্তিশালী থ্রাস্ট ভিক্টরিং ইঞ্জিন একে ক্লোজ কাউন্টার বা ডগ ফাইট থেকে বিভিআর কম্ব্যেটে পৃথিবীর অন্যতম শক্তিধর করে তুলেছে।
জয় হিন্দ। ।
একটি মজার ঘটনা
¤¤¤ কয়েকদিন আগে একটি মজার ঘটনা ঘটে গেছে, ঘটনাটি শেয়ার করেছেন স্টেলথ ফ্রীগেট INS TARKASH এর একজন অফিসার :-
------- মধ্যপ্রাচ্যর উদ্দেশ্য রওয়না হয় ,ভারতীয় নেভীর তিনটি জাহাজ ।ওয়েস্টার্ন কমান্ড মুম্বাই থেকে রওয়না হয় ,তিনটি জাহাজ :- 6800 টনের ডেসট্রয়ার INS DELHI , 3750 টনের স্টেলথ ফ্রীগেট INS TARKASH এবং একটি ট্যাংকার DEEPAK , তাদের গন্তব্য ছিল UAE । ।তারা বন্দর ছাড়ার পরেই খবর আসে যে ,পাকিস্থান নেভীর একটি যুদ্ধ জাহাজের দল বা ফ্লীট ইন্টারন্যাশনাল ওয়াটার রেঞ্জে উপস্থিত আছে ,যেটি ভারতীয় সমুদ্র সীমা হতে বেশি দূরে নয়। তখন INS DELHI এবংDEEPAK নির্ধারিত রূট ধরেই UAE এর দিকে অগ্রসর হয় ,কিন্তু স্টেলথ গাইডেড মিসাইল ফ্রীগেট INS TARKASH একটু ঘুর পথ ধরে , অন্য দুই জাহাজ হতে বিচ্ছিন্ন হয়ে।অফিসারের কথায়, ভারতীয় ফ্রীগেট টি র রাডারে পাকিস্থানি নেভীর যুদ্ধ জাহাজ গুলি ধরা পরে যায় অনেক আগেই।হঠাত্ করেই INS TARKASH একা গিয়ে পুরো পাকিস্থানি যুদ্ধ জাহাজের ফ্লীটের কাছাকাছি উপস্থিত হয়ে পরে ।পাক নেভী টের ও পায়নি একটি স্টেলথ শিকারি তাদের লক্ষ রাখছে ।তো যাই হোক INS TARKASH থেকে ,পাক নেভীর যুদ্ধ জাহাজ গুলির ক্যাপটেন এর সাথে যোগাযোগ করা হয় এবং এই অঞ্চল ছেড়ে চলে যেতে বলা হয় ।আদেশ শুনে পাকিস্থান নেভীর জাহাজ গুলি আবার সুরসুর করে,ঐ অঞ্চল থেকে কেটে পরে ।যতই হোক , 8 টি ব্রামোসের মুখোমুখি কোন যুদ্ধ জাহাজই হতে চাইবে না।পরে অফিসার আরও বলেন ,এটা ছিল আমাদের জাহাজের স্টেলথ কোয়ালিটি পরিক্ষার দারুন সুযোগ,পাকিস্থাননেভী ভাবতেই পারে নি , INS TARKASH এভাবে তাদের সামনে উপস্থিত হবে ,কারন তারা এর উপস্থিতি টের ই পায় নি ।
R&AW এর রিক্রুটমেন্ট ও প্রশিক্ষণ পদ্ধতি
R&AW এর রিক্রুটমেন্ট ও প্রশিক্ষণ পদ্ধতি
রিক্রুটমেন্ট :
স্বাধীন সংস্থা হিসাবে “র” এর কর্মকর্তা বা মাঠ পর্যায়ে কর্মী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সাধারনত ধরাবাঁধা কোন নিয়ম নেই। সাধারনত ভারতীয় সেনা,নৌ,বিমান বাহিনীর স্পেশালফোর্স, পুলিশ বাহিনী, আই এ এস ক্যাডার, আই, বি, সিবিআই অথবা মেধা বিচারে সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয় গ্রাজ্যুয়েট ও শিক্ষা প্রতিস্টান থেকেও নেয়া হয়ে থাকে। “র” এ কর্মরত চাকরিকে অ্যানালাইসিস ক্যাডার সার্ভিস বা আরএএস বলা হয়।
আই এ এস (বাংলাদেশি মান্দন্ডে বি সি এস) অফিসারদের মধ্য থেকে যারা “র” তে যেতে ইচ্ছুক তাদের ক্যাবিনেট সেক্রেটারিয়েট এর অধীনে ডেপুটি ফিল্ড অফিসার DFO পদের পরীক্ষায় বসতে হয়.পরীক্ষায় উত্তির্নদের মধ্য থেকে মেধার ভিত্তিতে সেরাদের বেছে নেয়া হয় এরা সবাই রিসার্চ অ্যান্ড এনালাইসিস ক্যাডার নামে পরিচিত হয়। কমপক্ষে ৮ বছর DFO থাকার পরে তাকে পরবর্তি লেভেলে ফিল্ড অফিসার FO পদে পদায়ন করা হয়। কমপক্ষে ৫ বছর FO থাকার পর তাকে সিনিয়ার ফিল্ড অফিসার SFO (ক্লাশ ওয়ান) হিসাবে প্রমোশল করা হয়। এরপরের ধাপে স্টেষন প্রধান বা রেসিডেন্স অফিসার RO হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়।এরপর তাকে কোন ডেস্ক প্রধান হিসাবে “র” আঞ্চলিক দফতর,সদর দফতর এ রাখা হয় অথবা নিজ নিজ বাহিনী বা ভারতের অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিসের যেকোন স্থানে পাঠানো হয়।
DFO FO SFO রা সরাসরি বিদেশের মাটিতে কর্মরত থাকে।তারা তাদের স্টেশন অফিসারের ভাগ করে দেয়া দায়িত্ব অনুযায়ি নেটওয়ার্ক গড়ে তোলে এবং ইনফর্মার হিসাবে স্থানীয় গুরুত্বপুর্ন ও প্রয়োজনিয় ব্যক্তিদের,ঐ দেশের গোয়েন্দা সংস্থা বা ঐ দেশে অবস্থানকারি তৃতীয় কোন দেশের গুপ্তচর কর্মীকে নিজের পক্ষে আনার চেস্টা করে।
প্রশিক্ষনঃ
রিক্রুট হিসাবে নির্বাচিত হওয়ার পড় নির্বাচিত ব্যাক্তিকে প্রয়োজন ভেদে সল্পমেয়াদি বেসিক ও দীর্ঘ মেয়াদি কালেক্টিভ ট্রেনিং প্রদান করা হয়। সল্প মেয়াদে ১০ দিনের ট্রেনিং এ প্রধানত রিক্রুটের মনবল বৃদ্ধির ব্যাবস্থা করা হয় পাশাপাশি বহির্দুনিয়া আর গোয়েন্দা জগতের পার্থক্য ব্যাখ্যা,প্রতিপক্ষের গোয়েন্দা চেনার উপায়,গোয়েন্দা জগতে শত্রু বা বন্ধু নেই সবাই প্রতিদন্দ্বি, সাধারন ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস ব্যাবহার যেমন রেডিও ট্রান্সমিটার ব্যাবহার ইত্যাদি।এই ট্রেনিং সাধারনত হরিয়ানার গুরুগাও এ ট্রেনিং স্কুলে প্রদান করা হয়। এছাড়া প্রশিক্ষিত অফিসারদের মুম্বাইয়ে ফিনান্সীয়াল ইন্টেলিজেন্স স্কুলে প্রশিক্ষন দেয়া হয়।
প্রাথামিক ট্রেনিং শেষ প্রয়োজনমাফিক দেরাদুনে ১-২ বছরের ফিল্ড ট্রেনিং প্রদান করা হয়।ফিল্ড ট্রেনিং এ আন্ডার কাভার অপারেশন,কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স,স্যাবোটেজ,জনমত ম্যানিপুলেট ও দন্দ্ব সৃস্টির কৌশল সহ অনেক বিষয়ে ব্যাপক ট্রেনিং প্রদান করা হয়। ট্রেনিং সেন্টারে সবাই নিজ নিজ নাম পরিচয়ের বদলে কোড ব্যবহার করে থাকে।
সরাসরি নিয়োগকৃত DFO দের সাধারনত বেসিক ও অ্যাডভান্স দুই ধরনের ট্রেনিং সম্পন্ন করার পর বিদেশে ডেপুটি ফিল্ড অফিসার হিসাবে পাঠানো হয়।।সংস্লিস্ট দেশের স্থানীয় রিক্রুটদের মেধা,গুতুত্ব ও কাজের ধরন বুঝে শুধু বেসিক অথবা অ্যাডভান্স ট্রেনিং উভয়ই দেয়া হয়।
ভারসাম্যের নীতি আর বোধ হয় নয়। চিনকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ ছোড়ার পথেই এগোল ভারত।
ভারসাম্যের নীতি আর বোধ হয় নয়। চিনকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ ছোড়ার পথেই এগোল ভারত। ভারতীয় নৌসেনার চারটি যুদ্ধজাহাজ ঢুকে পড়ল দক্ষিণ চিন সাগরে। শনিবার এই ভারতীয় যুদ্ধজাহাজগুলি ওই অঞ্চলে ঢুকেছে। দক্ষিণ চিন সাগরে টহল দেওয়া শুধু নয়, তাকে ঘিরে থাকা বিভিন্ন দেশের বন্দরে গিয়ে নোঙরও করবে ভারতীয় নৌসেনা।
১৮ মে ভারতীয় নৌসেনার এই চার রণতরী রওনা হয় দক্ষিণ চিন সাগরের দিকে। গাইডেড মিসাইল স্টেল্থ ফ্রিগেট অর্থাৎ ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে গোপনে আক্রমণ চালাতে সক্ষম দু’টি যুদ্ধজাহাজ আইএনএস সাতপুরা এবং আইএনএস সহ্যাদ্রিকে পাঠানো হয়েছে। সঙ্গে রয়েছে গাইডেড মিসাইল করভেট গোত্রের বড় যুদ্ধজাহাজ আইএনএস কির্চও। এই তিন জাহাজকে সব রকমের সহায়তা দেওয়ার জন্য গিয়েছে অত্যাধুনিক ফ্লিট সাপোর্ট শিপ আইএনএস শক্তি। নৌসেনা জানিয়েছে, দক্ষিণ চিন সাগর এবং উত্তর-পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরের বিভিন্ন অংশে টহল দেওয়া এবং নজরদারি চালানোর জন্যই পাঠানো হয়েছে এই নৌবহর। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক এই অভিযানকে ‘অপারেশনাল ডেপ্লয়মেন্ট’ বা ‘কার্যকরী মোতায়েন’ আখ্যা দিয়েছে। অর্থাৎ নৌসেনা বুঝিয়ে দিয়েছে দক্ষিণ চিন সাগরে এখন নৌবাহর মোতায়েন করার দরকার রয়েছে বলেই চারটি যুদ্ধজাহাজকে পাঠানো হয়েছে। এর আগেও ভারতীয় রণতরী দক্ষিণ চিন সাগরে ঢুকেছে। কিন্তু নৌসেনা বার বারই জানিয়েছে, সেগুলি রুটি যাতায়াত। এই প্রথম ভারতীয় নৌসেনা অনেক ভারী শব্দ ব্যবহার করল। জানাল, দক্ষিণ চিন সাগর এবং উত্তর-পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগারে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য মোতায়েন করা হচ্ছে ভারতীয় নৌবহর।
চিনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য যে ভারত নৌবহর পাঠায়নি, সে বিষয়ে প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের প্রায় সকলেই একমত। কিন্তু ভারত যে নৌবহর পাঠিয়েছে, তাতে পুরোদস্তুর যুদ্ধের প্রস্তুতিই রয়েছে। এর অর্থ কী? ওয়াকিবহাল মহল বলছে, এটা চিনের জন্য কঠোর বার্তা। পুরোদস্তুর রণসাজে সজ্জিত ভারতীয় নৌবহর দক্ষিণ চিন সাগরে দাপিয়ে বেড়াবে এবং আড়াই মাস ধরে ওই সমুদ্রের আশেপাশে বিভিন্ন বন্দরে নোঙর করবে— এটা চিনা আগ্রাসনকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ ছোড়া ছাড়া আর কিছুই নয়।
চিন কিছু দিন আগে থেকে দাবি করতে শুরু করেছে, দক্ষিণ চিন সাগরের সিংহভাগই তাদের নিজস্ব জলসীমা। দখলদারি সুনিশ্চিত করতে দক্ষিণ চিন সাগরের বিভিন্ন অংশে চিন কৃত্রিম দ্বীপও বানিয়েছে। কিন্তু আমেরিকা-সহ বিভিন্ন দেশ চিনের এই আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সরব। দক্ষিণ চিন সাগরএত দিন ধরে আন্তর্জাতিক জলপথ হিসেবেই স্বীকৃত। সেই অঞ্চলকে আচমকা চিন নিজেদের এলাকা বলে দাবি করলেই যে তা মেনে নেওয়া হবে না, সে বার্তা চিনকে দিয়ে দিয়েছে আমেরিকা। তা নিয়ে মার্কিন-চিন হুঁশিয়ারি-পাল্টা হুঁশিয়ারি সমানেই চলছে।
আরও পড়ুন:
বিশাল সামরিক জোটে ভারত, উদ্বেগ প্রকাশ করল ইসলামাবাদ
দক্ষিণ চিন সাগরে চিনা আধিপত্য খর্ব করতে ওই সমুদ্রের চার পাশে অবস্থিত বিভিন্ন দেশ, যেমন জাপান, ফিলিপিন্স, ভিয়েতনাম, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ অনেক বাড়িয়েছে আমেরিকা। কিন্তু দক্ষিণ চিন সাগর তথা ভারত মহাসাগরীয় অংঞ্চলে চিনকে বাদ দিলে সবচেয়ে বড় শক্তি যে দেশ, সেই ভারতকে বাদ দিয়ে এশিয়ার জলভাগে চিনকে জব্দ করা সম্ভব নয়, তাও আমেরিকা জানে। তাই ভারতকে বার বার যৌথ নৌ-টহলদারির জন্য আহ্বান জানাচ্ছিল আমেরিকা। যৌথ টহলদারিতে গিয়ে চিনের সঙ্গে সরাসরি সঙ্ঘাতের পথ বেছে নেওয়া উচিত হবে কি না, তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে ভারত সরকার কিছুটা ইতস্তত করছিল। কিন্তু ভারতীয় নৌসেনার ইস্টার্ন কম্যান্ড চারটি বিশাল যুদ্ধজাহাজকে দক্ষিণ চিন সাগরে মোতায়েন করার জন্য যখনই পাঠিয়েছে, তখনই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে চিনকে এ বার সরাসরিই চ্যালেঞ্জ ছুড়ছে ভারত। অর্থাৎ ওয়াশিংটনের ডাকে সাড়া দিয়ে এ বার দক্ষিণ চিন সাগরে চিনা আগ্রাসন আটকাতে সরাসরিই মাঠে নেমে পড়ল নয়াদিল্লি।
আড়াই মাসের জন্য অভিযানে পাঠানো হয়েছে ভারতের এই নৌবহরকে। প্রথমে ভিয়েতনামে নোঙর করছে ভারতের এই চারটি যুদ্ধজাহাজ। তার পর যাবে ফিলিপিন্স। সেখান থেকে ভারতীয় নৌবহর পৌঁছবে জাপানের সাসেবো। সেখান থেকে দক্ষিণ কোরিয়ার বুসান এবং রাশিয়ার ভ্লাদিভস্তক। সব শেষে ফেরার পথে মালয়েশিয়ার পোর্ট ক্ল্যাঙ। অর্থাৎ চিনা সাগরের সব দিকেই এক বার করে নোঙর করবে ভারতীয় নৌসেনা। প্রত্যেকটি বন্দরে চার দিন করে থাকবে।
ভারতীয় নৌসেনার এই দুঃসাহসিক চ্যালেঞ্জের কোনও প্রতিক্রিয়া এখনও জানায়নি বেজিং। তবে চিনা নৌসেনাও পাল্টা পদক্ষেপ নিতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা
পাঁচ মিনিটে মুছে যাবে গোটা পাকিস্তানই
§§§ আবার পৃথিবীর ব্যার্থ তম রাস্ট্রের , ব্যার্থ বিজ্ঞানির মুখ থেকে , ব্যার্থতার শব্দ বেরিয়েছে ।ইনি পাকিস্থানের পরমানু বিজ্ঞানের জনক অব্দুল কাদীর খান , ইনি বলেছেন :- " রাওয়ালপিন্ডি থেকে ছোড়া পাকিস্থানি পরমানু মিসাইল ,পাঁচ মিনিটে দিল্লীতে এসে পরতে পারে ,তাই সাবধান "
----- পৃথিবীর দুটি ব্যার্থ দেশ তাদের ব্যার্থতা ঢাকতে পরমানু বোম নিয়ে লাফালাফি করে , একটি হল উত্তর কোরিয়া ,অন্যটি হল পাকিস্থান ।ওরে উটের বাচ্চা কাদির , বোমা তো তোদের কার্গীল যুদ্ধের সময়ও ছিল , তো কি করতে পেরেছিস ? ভারত যদি পরমানু আক্রান্ত হয় ,তার প্রাথমিক ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার মতো পাওয়ার আমাদের আছে ,, কিন্তু কিন্ত ,এখানে একটা কিন্তু আছে ,কেমন হবে যদি রাওয়ালপিন্ডির মিসাইল ভারতে ঢোকার আগে,রাওয়ালপিন্ডিতেই ধংস হয়ে যায় ?????? শোন পাকিস্থানি নিন্ম প্রজাতির সূয়ারের দল ,ভারতে যদি পরমানু এটাকের কথা ভাবিস ও ,দেখবি পাকিস্থান নামক দেশটা ইতিহাস হয়ে গেছে ।
----- মিসাইল ম্যান এপিজে আব্দুল কালাম এর জীবনাবসান এর মাত্র কয়েক ঘন্টা পরেই,এই চোর আব্দুল কাদির ,আমাদের অগ্নিপুরুষ কে অপমান করে বলে, সে নাকি একজন সাধারন বিজ্ঞানি ছিলেন।আব্দুল কাদির , কালাম স্যার বেচে থাকতে কখনো এসব বলার সাহস পায়নি।এই আব্দুল কাদীর হল সেই লোক,যাকে পাকিস্থান চুরির দায়ে জেলে ঢোকায় ।একজন চোরের মুখে এসব কথা শুধুই হাস্যকর,,, কি বলেন আপনারা ?
ফিলিপিন এর ডির্পাটমেন্ট অফ ন্যাশনাল ডিফেন্স
ফিলিপিন এর ডির্পাটমেন্ট অফ ন্যাশনাল ডিফেন্স থেকে জানানো হয়েছে ,তারা ভারতের কামোর্তা ক্লাস করভেটের ওপর বেস করে বানানো 2500 টনের দুটি লাইট ফ্রীগেট কিনছে।কলকাতার GRSE ইতিমধ্য এগুলির ডিজাইন কমপ্লিট করে ফেলেছে এবং আগামি 36-40 মাসের মধ্য সেগুলি ফিলিপিন নেভীর হাতে পৌছে যাবে বলে আশা করেন তারা ফ্রীগেট গুলিতে আটটি এন্টিশীপ মিসাইল এবং চব্বিস টি সারফেস টু এয়ার মিসাইল থাকবে।
1'st AMCA
¤¤¤ ছবিতে যে ফাইটার টিকে দেখছেন, এটা দেখে আপনার মনে হতে পারে , তেজাস এর কোনও ভেরিয়েন্ট ।না , আসলে এটি ছিল,ভারতের পঞ্চম প্রজন্মের ফাইটার AMCA এর প্রথম দিকের মডেল ।এটিতে কোন ভার্টিক্যাল স্টাবিলাইজার ছিল না , অর্থাত্ লেজ টি গায়েব ছিল ।এর মডেলে দুই শক্তিশালী TVC ইঞ্জিন ছিল,যেটি একে বিভিন্ন ভাবে গতিপথ পরিবর্তন করতে সাহায্য করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল।তবে এর ডিজাইনে কিছু খামতি থাকায়,এই মডেল রিজেক্ট লিস্টে পড়ে যায় ।
আজ আমরা ভারতীয় নৌবাহিনীর ৫ প্রধান এন্টি শিপ মিসাইল সম্পর্কে জানবো।
আজ আমরা ভারতীয় নৌবাহিনীর ৫ প্রধান এন্টি শিপ মিসাইল সম্পর্কে জানবো।
.
১- SS-N-2D Styx বা P-15 Termit
.
রাশিয়াতে নির্মিত এই এন্টি শিপ মিসাইল আদতে অনেক পুরান। ভারত, রাশিয়া, বাংলাদেশ সহ বহুদেশ এর ব্যবহার করে। ৪০০কেজি ওয়ারহেড নিয়ে এটি সর্বোচ্চ ৯০কিমি দূরে আঘাত হানতে পারে। গতী ম্যক ০.৯
.
উল্লেখ ১৯৭১এর ভারত-পাক তথা বাংলাদেশ মুক্তি যুদ্ধে অপেরেশন ট্রাইডেন্ট ও পাইথনে এই ক্ষেপনাস্ত্রের ব্যবহার করে পিএনএস শাহজাহান সহ বহু পাকিস্তানি জাহাজের সলিল সমাধি করা হয়েছিল। বর্তমানে কিছু রাজপুত ক্লাস ডেস্ট্রয়ারের সেকেন্ডারি AShM হিসেবে এগুলি ব্যবহার করে।
২- Kh-35 উড়ান-
আমেরিকার বিখ্যাত হারপুন মিসাইলের জবাব হিসাবে তৈরী রাশিয়ার kh-35। বর্তমানে রাশিয়া ছাড়া ভারতীয় নৌবাহিনী এর মালিক।
১৪৫কেজি ওজন নিয়ে ১৩০কিমি দূরে আঘাত হানতে সক্ষম । যদিও আপগ্রেড করে রেঞ্জ ৩০০কিমি করা হয়েছে।
দিল্লী ক্লাস ডেস্ট্রয়ার,কোরা ক্লাস করভেট ছাড়াও বিমান বাহিনীর MiG-29, MiG-29K, Su-30MKI, HAL Tejas ৳তাদের এন্টিশিপ রোলে এর ব্যবহার করে।
৩- Harpoon এন্টিশিপ মিসাইল-
আমেরিকার অন্যতম বিখ্যত এন্টিশিপ মিসাইলের নাম কমবেশি সবার জানা। আমেরিকার বহু জাহাজ ই ব্যবহার করে এটি। আজ অব্ধি ৭৫০০র বেশি এই মিসাইল তৈরি হয়েছে। ভারত এর AGM-84A air-launched ভার্সান ও
UGM-84A Submarine-launched ভার্সান ব্যবহার করে। ২২১কেজি বিষ্ফরক নিয়ে ১২৪কিমি পারি দিতে পারে। আমাদের নৌবাহিনীর জাগুয়ার বিমান, পি-৮আই এন্টি সাবমেরিন বিমান ও শিশুমার ক্লাস সাবমেরিন এগুলি ব্যবহার করে।
৪- 3M-54 Klub মিসাইল-
রাশিয়ার এই মিসাইল বর্তমানে সিরিয়াতে ব্যবহার হতে দেখেছি। এর পাল্লা ৫০-২৫০০কিমি অব্ধি ভার্সান অনুযায়ী বিভক্ত। আমরা এর 3M-54E ভার্সান ব্যবহার করি যার রেঞ্জ ২২০কিমি। এটি ৫০০কেজি সাধারন বা পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম । এর এক অসাধারণ গুন আছে। এর গতীবেগ সাধারণত ম্যক ০,৯। কিন্তু টার্গেটের ১৫-২০কিমি দূরে পৌছেই এর গতী দ্রূত বেড়ে শব্দের গতীর ৩গুন হয়ে যায়। ফলে টার্গেট শিপের শর্ট রেঞ্জ স্যম তাকে আটকাতে পারে না। আমাদে কিলো ক্লাস সাবমেরিন ও তলোয়ার ক্লাস ফ্রিগেট এর ব্যবহার করে।
৫- BrahMos মিসাইল
এর সম্পর্কে আর কি বলবো। ভারত রাশিয়া র মিলিত উদ্যগে তৈরী এর কথা জানেনা এরকম খুব কম লোকই আছে। শব্দের ৩গুন গতীতে ২৯০কিমি পারি দেওয়া এই মিসাইল ৩০০কেজি বিষ্ফরক বহনে সক্ষম । এর প্রতিশোধক বর্তমানে বারাক-৮। পৃথিবীর এমন এক মিসাইল যার হোমিং সিকার এতই উন্নত যে শত্রুপক্ষ জিপিএস জ্যম করে দিলেও এটি নিজের লক্ষ অনায়েসে ভেদ করতে পারবে। এটির velocity এতই বেশি kinetic energy এর মাধ্যমে বিষ্ফরক ছড়াই একটা জাহাজকে বুলেটের মত এফড়-ওফড় করে দিতে পারে। রাজপুত ক্লাস ডেস্ট্রয়ার, কলকাতা ক্লাস ডেস্ট্রয়ার , বিশাখাপত্তনাম ক্লাস ডেস্ট্রয়ার, শিবালিক ও তলোয়ার ক্লাস ফ্রিগেট ব্যবহার করে।
মহাকাশের বুকে ‘ছোট্ট পৃথিবী’
★মহাকাশের বুকে ‘ছোট্ট পৃথিবী’★
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা এমনই অভিনব পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করার পথে। প্রাথমিক পরীক্ষা সফল। মহাকাশচারী জেফ উইলিয়ামস ৭ ঘণ্টারও বেশি সময়ের চেষ্টায় ৬৭ ইঞ্চি লম্বা ওই ঘরে বাতাস ভরতে সক্ষম হয়েছেন। এবার বড় আকারে ঘর তৈরি করতে চাইছে নাসা।
চাঁদ বা মঙ্গল অভিযানে গিয়ে মহাকাশচারীরা যাতে পৃথিবীর আবহাওয়া বিশিষ্ট একটি ঘরে পেতে পারেন তার জন্য বেশ কিছুদিন ধরেই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে নাসা। সেই চেষ্টা এবার সফল হল বলেই জানিয়েছেন নাসার মুখপাত্র ড্যানিয়েল হুট।
একটি বেসরকারি সংস্থা এই ‘ঘর’ তৈরি করেছে। এই বিশেষ যানটিকে পুরোপুরি বাসযোগ্য করে তুলতে প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে মাত্র ০.৪ পাউন্ড হাওয়া লাগে। পুরোপুরি তৈরি হয়ে গেলে যানটি হবে ১৩ ফুট লম্বা এবং ১০.৫ ফুট চওড়া। এখন এই ঘরটিতে কোনও গলদ আছে কি না বা হাওয়ার অভাব হচ্ছে কি না সেটা খতিয়ে দেখবেন মহাকাশচারীরা। এরপরেই এই ঘরটি ব্যবহার করা হবে।
মহাকাশে এমন একটি বাসযোগ্য ঘর পেলে মহাকাশচারীদের সুবিধাই হবে। তবে এই ঘর তেজষ্ক্রিয়তা থেকে তাঁদের রক্ষা করতে পারবে কি না তা এখনও স্পষ্ট নয়।
সুত্র : ABP আনন্দ
ডেড হ্যান্ড
ডেড হ্যান্ড
সোভিয়েতের অত্যন্ত ভয়ংকর এক স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা।মনে করেন হঠাৎ করে আমেরিকা আর ন্যাটো মিলে পারমানবিক হামলা শুরু করে দিল সোভিয়েতের উপর।আর তাদের প্রথম হামলায় রাশিয়ার শীর্ষস্থানীয় সকল নেতাই মারা গেল। কেউ বেঁচে নেয় পারমানবিক হামলার কমান্ড দেওয়ার মত।কি হতো তখন??
আর সেই কথা মাথায় রেখে সোভিয়েত এই রকম এক ভয়ংকর ব্যবস্থা তৈরি করে।এটি আসলে একটি সম্পূর্ন স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা।এই ব্যবস্থা প্রথমে চালু করতে হবে।তো চালু করার পর এই ব্যবস্থা দেখবে যোগাযোগ লাইন চালু আছে কি না যার মাধ্যমে বুঝা যাবে কোন সামরিক বাহিনীর দায়িত্বশীল ব্যক্তি আদৌ বেঁচে আছে কি।
যদি দেখে যে কোন ব্যক্তি বেঁচে নেই।তখন এটি বিভিন্ন সেন্সর থেকে তথ্য সংগ্রহ করবে।বিভিন্ন স্থানে স্থাপিত সেন্সর আশেপাশের পরিবেশের উপর রেডিয়েশন, তাপমাত্রা এবং আলোর তীব্রতা পরিমাপ করবে।যখন দেখবে এই সকল কিছুই অতি অস্বাভাবিক। তখন এই ব্যবস্থা বুঝে যাবে সোভিয়েতে পারমানবিক হামলা হয়েছে এবং কোন লিডার বেঁচে নেই। এরপর এই ব্যবস্থা সারা সোভিয়েত জুড়ে যত ব্যালিষ্টিক মিসাইল আছে সেখানে কমান্ড পাঠিয়ে দিবে এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবেইসকল মিসাইল হামলাকারী দেশের দিকে উড়ে যাবে।আর এই পুরো ব্যবস্থায় কোন মানুষের দরকার হচ্ছে না!! সম্পূর্ন স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা।প্রতিপক্ষের ধ্বংস নিশ্চিত করার জন্য সোভিয়েত এই ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে।অবাক করা ব্যাপার হলে এই ব্যবস্থা রাশিয়ায় এখনো চালু আছে বলে বিশ্বাস করা হয়।
এক কঠোর ও বেদনাময় ইতিহাস
এক কঠোর ও বেদনাময় ইতিহাস
২০০৫ সালে তৎকালীন কংগ্রেস সরকারের আমলে বিমানবাহিনী ও নৌবাহিনী নিজেদের পুরাতন জাগুয়ার বোম্বার ফ্লিট রিপ্লেস করার আর্জি জানায়। সেই সময় রাশিয়া তাদের নতুন ট্যাকটিকাল বোম্বার সু-৩৪ ভারত কে অফার করে। বিমান ও নৌবাহিনী ২০০টি সু-৩৪ কিনতে চায়। এর মধ্যে ১২০টি বিমান ও ৮০টি নৌবাহিনীর জন্য স্থির হয়। তারপর শুরু হয় তৎকালীন সরকারের গাফিলতি। রাশিয়া ভারত কে বহুবার বলে ডিলটি চূড়ান্ত করতে কিন্তু সরকার তাতে কান দেয় না। ফলে রাশিয়া ডিল টি ক্যন্সেল ঘোষনা করে। ভারতের হাত ছাড়া হয় এক সুবর্ন সুযোগ। কংগ্রেস সরকার যদি সেই সময় গাফিলতি না দেখাতো তাহলে ভারতীয় নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী আজ অন্যরকম হত।
কেএইচ-৩৫ উরান
কেএইচ-৩৫ উরান এন্টি শিপ মিসাইল
বর্তমানে ব্রাহমোসের পর ভারতীয় নৌবাহিনী তে সব থেকে বেশি ব্যবহৃত এন্টিশিপ মিসাইল। রাশিয়ায় নির্মিত এই মিসাইল মার্কিন হারপুনের চেয়েও আধুনিক। ভারতের ৩টি দিল্লী ক্লাস ডেস্ট্রয়ার ও ৫টি কোরা ক্লাস কর্ভেটে এই মিসাইল অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া নৌবাহিনী র মিগ-২৯কে ও বিমানবাহিনীর সু-৩০এমকেআই, মিগ-২৯ইউপিজি, তেজস যুদ্ধবিমান এই মিসাইল ব্যবহার করে। রাশিয়াতে এর ব্যবহার বেশি দেখা যায় কোস্টাল ডিফেন্সে। কেএইচ-৩৫ উরান মিসাইলের ইউনিট প্রতি দাম $৫০০০০০। ভারতে কয়েক হাজার কেএইচ-৩৫ এক্টিভ আছে। যা নৌ ও বিমানবাহিনীর অধীনে।
৫২০কেজি ওজনের এই মিসাইল ১৪৫কেজি হাই-এক্সপ্লোসিভওয়ারহেড বহন করে। ম্যাক ০৳৳৳৯ এর গতীবেগে এটি ১৩০কিমি দূরের লক্ষবস্তু কে আঘাত করতে পারে। একটি মিসাইল এতটাই শক্তিশালী যে ৫০০০টন ওজনের জাহাজের সলিল সমাধি করতে সক্ষম। হারপূণের মত এক বড় গুন হল এটিকে জ্যাম প্রুফ। অর্থাৎ কোনো ভাবে এটিকে জ্যাম করা যাবে না। অনেক সূত্র মতে ভারতীয় ও রাশিয়ান মিসাইল গুলি আপগ্রেড করে রেঞ্জ বর্তমানে ৩০০কিমি করা হয়েছে।
সবথেকে হাস্যকর বিষয় হল পাকিস্তানের জুলফিকার ক্লাস ফ্রিগেট চীনের তৈরি ভাঙারি C-802 এন্টিশিপ বহন করে। যার রেঞ্জ ১২০কিমি সেখানে ভারতের কোরা ক্লাস কর্ভেট ১৬টি কেএইচ-৩৫ উরান মিসাইল বহন করে। ভারতের একটি পুরানো কর্ভেটের ক্ষমতা পাকিস্তানের সর্বাধুনিক ফ্রিগেটের চেয়েও বেশি।
ব্রেকিং___নিউজ:
HAL এর তৈরী বেসিক ট্রেনিং এয়ার ক্রাফট HTT-40 এর হাইস্পিড ট্রাক্সিওয়ে টার্নঅফ (HSTT) এর পরিক্ষা সফল হল গতকাল ,এই সময় এর স্পীড ছিল 95 নট বা 175.94 km/h ।এর ফাস্ট ফ্লাইট খুব শীঘ্রই হবে ,গত ফেব্রুয়ারিতে এর প্রথম প্রোটটাইপ লঞ্চ করে HAL ।
*** বিঃদ্রঃ :- এটি কিন্তু PT-6 এর মতো স্টেলথ নয় ,তাই এটি রাডারে ধরা পরে
আফগানিস্তান সফরে যাচ্ছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী৷
আফগানিস্তান সফরে যাচ্ছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী৷তবে সেখান থেকে তাঁর সফর শুরু হবে বলাই ভালো৷কারণ তারপর তিনি যাবেন কাতার, সুইৎজারল্যান্ড এবং একেবারে শেষে ফের আমেরিকা৷সময় হাতে থাকলে ফেরার পথে যাবেন আমেরিকার প্রতিবেশী দেশ মেক্সিকোয়৷সব মিলিয়ে ‘গ্লোব ট্রটার’ প্রধানমন্ত্রী নমোর পঞ্চ দেশ সফর শুরু হবে ৪ জুন৷দেশে ফিরবেন ১০ তারিখে৷
আগামী ৪ জুন আফগানিস্তানে পা রাখবেন মোদী৷ সেখানে সালমা বাঁধ উদ্বোধন করবেন তিনি৷ এই বাঁধটি তৈরি করেছে ভারত৷ ৫ জুন সেখান থেকে কাতারের উদ্দেশে রওনা দেবেন নমো৷ কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল-থানির সঙ্গে বৈঠক করবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী৷ আর্থিক চুক্তির পাশাপাশি হাইড্রো কার্বন সেক্টর নিয়েও আলোচনা করবেন তিনি৷ কাতার থেকে তিনি উড়ে যাবেন সুইৎজারল্যান্ড৷সুইস কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কালো টাকা সংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনা করবেন মোদী৷ ভোটের আগে মোদী প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, ক্ষমতায় এলে বিদেশের মাটি থেকে কালো টাকা ফিরিয়ে আনবেন তিনি৷ সুইৎজারল্যান্ড থেকে মোদী যাবেন আমেরিকা৷ ৭ এবং ৮ জুন সেখানে থাকবেন তিনি৷ ৮ তারিখ মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে বক্তৃতা দেবেন তিনি৷ এর আগে মার্কিন কংগ্রেসে বক্তৃতা দিয়েছেন ডঃ মনমোহন সিং৷
সূত্র : Kolkata 24 * 7
১৯৬০ সালের দিকে ব্রিটেনও স্টিলথ বিমান তৈরি করার চেষ্টা করেছিল
১৯৬০ সালের দিকে ব্রিটেনও স্টিলথ বিমান তৈরি করার চেষ্টা করেছিল।একটি রেপ্লিকাও তৈরি করেছে।বিমানটি সেই সময় এতোই এডভান্সড ছিল যে ব্রিটেন ২০০৬ সাল পর্যন্ত এঁকে গোপন রাখে!!
ব্রিটেন স্টিলথ সুপারসনিক বিমান তৈরি করতে চেয়েছিল যা টর্নেডোর পরিবর্তে ব্যবহার করা যাবে।এটিও কপ্টারের ন্যায় ভারটিকেলি অবতরন করার উপযোগী করে তৈরি করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল।তবে ককপিটে কোন গ্লাস ছিল না।কারন তখন মনে করা হত সোভিয়েতের কাছে লেজার অস্ত্র ছিল যা দিয়ে পাইলটকে অন্ধ বা অসুবিধায় ফেলতে পারত।প্রজেক্টেরনাম দেওয়া হয়েছিল পি ১২৫।পরবর্তীতে ১৯৯০ সালের দিকে ব্রিটেন এই প্রজেক্ট বাতিল করে দিয়ে এফ ৩৫ প্রোগামে নিজেদের অন্তর্ভূক্ত করে নেয়।
Friday, 27 May 2016
ব্রেকিং_নিউজ:
ব্রেকিং_নিউজ:
ভারতীয় সেনাবাহিনীর তাড়া খেয়ে ২ জন হিজবুল মুজাহিদ্দীন জঙ্গি উত্তর কাশ্মীরের বারামুল্লা জেলার একটি টুরিস্ট রিসোর্ট এর মধ্যে ধুকে পড়ে ও সেখান থেকে গুলি যুদ্ধ চালাতে থাকে। তৎক্ষণাৎ সেনাবাহিনী ও কাশ্মীর পুলিশ বাড়ি টিকে গিয়ে ফেলে। বাড়ি টি ফাঁকা থাকায় ও এলাকাটি কিছুটা নির্জন হওয়ার ফলে সেনাবাহিনী বেশী সময় নস্ট না করে গ্রেটেড ও রকেট লঞ্চার দিয়ে পুরো বাড়ি টাকেই উড়িয়ে দিয়েছে যাতে দুই জন জঙ্গি ই হুর পরী সার্ভিস প্রাপ্ত হয়েছে।
অপরদিকে ইন্দো-পাক সীমান্তের কুপওয়ারা সেক্টরেও সেনাবাহিনী ও জঙ্গিদের মধ্যে সকাল ৬টা থেকে ব্যাপক গুলি যুদ্ধ শুরু হয়েছে। এখনো পর্যন্ত খবর অনুসারে, সেখানেও ৪জন অনুপ্রবেশকারী জঙ্গিও হুর পরী সার্ভিস প্রাপ্ত হয়েছে। যদিও বাকী জঙ্গিদের সাথে সেনাবাহিনীর এনকাউন্টার এখনো চলছে বলে খবর।
# জয়_হিন্দ
Revenge__in__MYANMAR
#Revenge__in__MYANMAR
----- আবার একটি ক্রস বর্ডার হেলিবোর্ন অপারেশন সফল করল ইন্ডিয়ান আর্মি।কয়েকদিন আগে ,মনিপুরে মায়ানমারের CorCom জঙ্গীরা ,হঠাত্ করে ফায়ারিং করলে, 29 আসাম রাইফেলের ছয় জাওয়ান শহীদ হয়।গতকাল রাত্রে 6-আসাম রাইফেলস আর্মি ,মায়ানমারের ভেতর একটি হেলিবোর্ন অপারেশন চালায় ,এতে 18 জঙ্গী কে এনকাউন্টার করা হয়েছে।গতবছর মায়ানমারে একই ধরনের অভিজান চালায় প্যারা কামান্ডো রা,তাতে মায়ানমারের ভেতর ঢুকে 54 টি জঙ্গীকে এনকাউন্টার করা হয় ।
--- আরও বিস্তারিত আসছে ,পেজের সাথে থাকুন
# JAI__HIND
# KNIGHT
King of Indian Ocean
বর্তমানে ভারত মহাসাগরের রাজা আইএনএস ভিক্রমাদিত্য যদি রাজা হয় তাহলে আইএনএস কলকাতা যোগ্য প্রধান মন্ত্রী। ভারত মহাসাগরে এর দাপট কতটা তা পাকিস্তান থেকে চীন সবাই জানে। এতে ৮টি পৃথিবীর দ্রুততম ক্রজ মিসাইল ব্রাহমোস আছে ও পরে আরও ৮টি নির্ভয় লং রেঞ্জ ক্রুজ মিসাইল সংযোগ করা হবে যার রেঞ্জ ১৫০০কিমি ও পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম। যদিও এখন ১৬টি সেলেই ১৬টি ব্রাহমোস আছে...
Thursday, 26 May 2016
পাঁচ পাকিস্থানি নেভী অফিসারকে , ফাঁসির আদেশ দিল, সে দেশের শীর্ষ আদালত
---- পাঁচ পাকিস্থানি নেভী অফিসারকে , ফাঁসির আদেশ দিল, সে দেশের শীর্ষ আদালত ।এই পাঁচ অফিসার 2014 সালে করাচীতে ,হামলা চালায় ,তাদের উদ্দেশ্য ছিল, পাকিস্থানে সবচেয়ে শক্তিশালী জাহাজ জুলফিকুর কে হাতিয়ে নিয়ে,ঐ সময়ে আরব মহাসাগরে অবস্থিত একটি মার্কিন এয়ারক্রাফট ক্যারীয়ারে হামলা করা ।আমেরিকা এই পাঁচ জন অফিসারের সাথে ISIS এর যোগাযোগের প্রমান দিয়েছে।করাচী বন্দরের সেদিনের হামলায় ,সেদিন 10 জনের ওপর পাকিস্থানি অফিসার এবং আর্মি মারা যায় ।
¥¥¥ মরাল অফ দ্যা স্টোরি :- এরা হল নরকের কীট এবং মীরজাফরের সাচ্চা বেঈমান রক্তের বংশ ধর।এরা নিজেরা নিজেরা মারামারি করেই বিলুপ্ত হবে
বাতাস থেকে অক্সিজেন টেনে জ্বালানি, শীঘ্রই নতুন রকেটের পরীক্ষা ইসরোর
★ বাতাস থেকে অক্সিজেন টেনে জ্বালানি, শীঘ্রই নতুন রকেটের পরীক্ষা ইসরোর ★
পুর্ন র্ব্যবহারযোগ্য মহাকাশযানের সফল পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ এখন অতীত। এবার ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ইসরো)-র পাখির চোখ নতুন ধরনের রকেট-প্রোপালশন সিস্টেম পরীক্ষার দিকে। যেখানে বাতাসের মধ্যে থাকা অক্সিজেনকে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হবে! এর ফলে, ভবিষ্যতের রকেটে জ্বালানি হিসেবে তরল অক্সিজেন আর বহন করার প্রয়োজন হবে না।
তিরুঅনন্তপুরমে অবস্থিত বিক্রম সারাভাই স্পেস সেন্টার (ভিএসএসসি)-র অধিকর্তা কে শিবণ জানান, প্রাথমিক লক্ষ্য হল এই নতুন প্রযুক্তিকে পরীক্ষা করা। জানা গিয়েছে, জুনের শেষে বা জুলাইয়ের গোড়ায় সম্ভবত এই নতুন প্রোপালশন সিস্টেমের পরীক্ষা করা হবে।
সাধারণতভাবে, স্যাটেলাইট বহনকারী রকেটে জ্বালানি হিসেবে তরল জ্বালানি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সেই জ্বালানির অক্সিডাইজার (জ্বালানিকে জ্বলতে সাহায্য করে) হিসেবে ব্যবহার করা হয় অক্সিজেন। কিন্তু নতুন এই ‘এয়ার ব্রিদিং প্রোপালশন সিস্টেম’ ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত বায়ুস্তরের মধ্যে থাকা অক্সিজেনকেই (অক্সিডাইজার) হিসেবে ব্যবহার করা হবে।
শিবনের আশা, এই প্রকল্প সফল হলে, ভবিষ্যতে রকেটের মোট ওজন অনেকটাই কমে যাবে। কারণ, তখন আলাদা করে রকেটে আর জ্বালানি তরল অক্সিজেন বহন করতে হবে না। আখেরে, মোট খরচও কম হবে। পাশাপাশি, রকেটের কার্যকারিতাও বৃদ্ধি পাবে।
শিবন জানান, যেমন স্যাটেলাইটগুলি সূর্যের রশ্মিকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে, ঠিক তেমনই বায়ুমণ্ডল থেকে অক্সিজেন নিয়ে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হবে। তাঁর মতে, ভবিষ্যতে ভারত যে পুন র্ব্যবহারযোগ্য রকেট তৈরী করার পরিকল্পনা নিয়েছে, এই নতুন প্রোপালসন সিস্টেম তাতে কার্যকরী ভূমিকা নেবে।
সুত্র : ABPআনন্দ
বাংলাদেশের আকাশসীমা লঙ্ঘন করেছে মায়ানমারের সামরিক হেলিকপ্টার
বাংলাদেশের আকাশসীমা লঙ্ঘন করেছে মায়ানমারের সামরিক হেলিকপ্টার
.
বুধবার দুপুরে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর ওই হেলিকপ্টারটি বান্দরবানের সাঙ্গু রিজার্ভের দুর্গম বুলুপাড়া সীমান্তে বিজিবি ক্যাম্পের উপর দিয়ে উড়ে যায়।
.
বান্দরবান সেক্টরের আওতাধীন বিজিবির আলীকদম ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. হোসাইন রেজা জানান, দুপুরে সাংঙ্গু রিজার্ভে নতুন স্থাপিত বুলু পাড়া পানঝিড়ি এলাকার উপর দিয়ে মায়ানমারের একটি জলপাই রঙের হেলিকপ্টার ৪টি বিজিবি ক্যাম্পের উপর দিয়ে উড়ে যায়। এটি মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর এমআই ১৭ হেলিকপ্টার বলে ধারণা করা হচ্ছে।
.
তিনি আরো জানান, আকাশ সীমা লঙ্ঘনের কারণে বিজিবির চট্টগ্রাম রিজিয়নের পক্ষ হতে দুপুরে মিয়ানমারের সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর কাছে কড়া ভাষায় এর প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।
.
বিঃদ্রঃ - আচ্ছা এটা কি স্টিলথ হেলিকপ্টার নাকি? (PT-6 এর মতো?)
MIG 41
১৯৮০ সালের দিকে সোভিয়েত ইউনিয়ন পরবর্তী প্রজন্মের বিমানের অভাব উপলব্ধি করে।সোভিয়েতের বিমান বাহিনীর কথা মাথায় রেখে মিগ কোম্পানি একটি যুদ্ধ বিমান তৈরি করে।যা মূলত তাদের চাহিদার কথা মাথা রেখে তৈরি করা হয়েছে।প্রজেক্টের নাম ছিলো ১.৪৪।যাকে আবার মিগ ৪১ও বলা হয়।কিন্তু সোভিয়েতের পতন ঘটলে মিগের এই বিমানের কার্যক্রম বাধাগ্রস্থ হতে থাকে। অন্যদিকে সুখোই ১৯৯০ সালে থেকে নতুন ধরনের বিমান তৈরির কাজ শুরু করে যদিও তারা নিজেদের মত করে কাজ শুরু। পরবর্তীতে এই ধারাবাহিকতায় সু ৩৭ এবং সু ৪৭ বিমান তৈরি করা হয়।সর্বপ্রথম মিগ ৪১ ২০০০ সালে আকাশে উড়ে যা কিনা পরিকল্পনার ৯ বছর পর।শেষ পর্যন্ত মিগের এই বিমানের প্রকল্প বাদ করে দেওয়া হয়। রাশিয়া আবারও পরবর্তী প্রজন্মের বিমান তৈরির জন্য আহবান জানায়।এবার তাদের আহবানে সাড়া দিয়ে ইয়াকোলেব,মিকোয়ান এবং সুখোই এগিয়ে আসে।২০০২ সালে সুখোই এর পরিকল্পনা গ্রহন করা হয়।এর ৫ বছর পর ২০০৭ সালে ব্যয় কমানোর জন্য ভারতকে এই প্রজেক্টে নেওয়া হয়।যদিও আগে চীনকে আহবান করা হয়েছিল কিন্তু চীন রাশিয়ার প্রস্তাব প্রত্যাখান করে!!
বিস্তারিত আসছে.....
ব্রিটিশ বিমান বাহিনী আর নৌ বাহিনী
১৯৬০ সালের দিকে ব্রিটিশ বিমান বাহিনী আর নৌ বাহিনীর মধ্যে নতুন ক্যারিয়ার তৈরি করা নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি হয়।নৌ বাহিনী চেয়েছিল নতুন ক্যারিয়ার তৈরি করতে কিন্তু বিমান বাহিনী চেয়েছিল ক্যারিয়ার না তৈরি করতে।তো এই বির্তকে বিমান বাহিনী প্রতারনা করে জিতে যায়।তারা মানচিত্রে অষ্ট্রেলিয়াকে ৪০০ মাইল সরিয়ে এনে উপস্থাপন করে যে বিমানের মাধ্যমে সিঙ্গাপুরে পৌঁছানো যাবে!!
তেজু ভাইয়ার নেভাল ভার্সানের প্রোটোটাইপ NP-2
আমাদের তেজু ভাইয়ার নেভাল ভার্সানের প্রোটোটাইপ NP-2 গোয়ার আইএনএস হংসা থেকে তার প্রথম "মুন লাইট মিশন" সফলভাবে সম্পন্ন করেছে। ২১ তারিখে মাঝরাতে পূর্ণিমার চাঁদের আলোয় সাধারন রানওয়ে থেকে তেজস কে উড়ানো হয় এবং পরের দিন অর্থাৎ ২২শে মে, সর্ট বেস টেস্ট ফ্যাসিলিটি থেকে নেভাল লাইট কম্বাট এয়ারক্রাফট টির সফল উড়ান সম্পূর্ন করা হয়েছে।
Wednesday, 25 May 2016
বর্তমানে মাত্র চারটি দেশ ,ব্যালেস্টিক মিসাইলের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য নিজেরা একটি এন্টি ব্যালেস্টিক মিসাইল শিল্ড সিস্টেম তৈরী করতে পেরেছে
¤¤¤ বর্তমানে মাত্র চারটি দেশ ,ব্যালেস্টিক মিসাইলের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য নিজেরা একটি এন্টি ব্যালেস্টিক মিসাইল শিল্ড সিস্টেম তৈরী করতে পেরেছে।রাশিয়া,আমেরিকা,ইজরায়েল এবং ভারত ই কেবল মাত্র নিজেদের প্রযুক্তিতে ব্যালেস্টিক মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেম বানাতে পেরেছে।এদের মিসাইল গুলি ,অর্থাত্ এই BMD এর জন্য মিসাইল গুলর একটি সাধারন বৈশিস্ঠ হচ্ছে ,এদের একিউরেসিটি খুব নিপুন ।চলুন একনজরে মিসাইল গুলি দেখি :----
§§§ রাশিয়া:-
(1) A-235 ( 100 km )
(2) S-400 (400 km )
(3) S-300 (300 km )
¥¥¥ যদিও S-400 বা S-300 কে এয়ার ডিফেন্স হিসেবে ধরা হয় অর্থাত্ বিমান বিদ্ধংসি মিসাইল হিসেবে ,তবে এরা খুব নিপুন ভাবে এন্টি ব্যালেস্টিক মিসাইলের কাজ ও করতে পারে।
*** উল্লেখ যোগ্য রাডার সিস্টেম ,যেমন :- DON-2N ( 2000 km) ,,5U83 DAUGAVA ( 6000 km )
§§§ আমেরিকা:----
(1) THAAD (200 km)
(2) PATRIOT (160 km )
*** উল্লেখ যোগ্য রাডার সিস্টেম ,যেমন:-- AN/TPY ( 1000-1500 km)
§§§ ইজরায়েইল:--
(1) ARROW (150 km )
*** উল্লেখ যোগ্য রাডার,যেমন:- SUPER GREEN PINE (1000 km)
§§§ ভারত :--
(1) AAD (200 km)
(2) PAD (Classified)
*** উল্লেখ যোগ্য রাডার , যেমন :- SWORD FISH ( 1500 km )
### বর্তমানে এই চারটি দেশের কাছেই BMD নিজেদের সিস্টেম আছে ।তবে জাপান ও চীন নিজেদের BMD সিস্টেমের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
স্পার্ট এন্টি এয়ারফিল্ড ওয়েপেন্স বা SAAW এর সফল পরীক্ষা চালিয়েছে ভারত
ভারতের বায়ুসেনার জাগুয়ার যুদ্ধবিমান থেকে সম্পূর্ন দেশীয় প্রযুক্তি তে প্রস্তুত করা স্পার্ট এন্টি এয়ারফিল্ড ওয়েপেন্স বা SAAW এর সফল পরীক্ষা চালিয়েছে ভারত। চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহের শুরুর দিকেই ডিআরডিও ও ভারতীয় বায়ুসেনা অত্যন্ত গোপনে এই স্পার্ট বোমা টির সফল পরীক্ষা চালিয়েছে বলে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সুত্রে জানা গেছে।
ভারতীয় বায়ুসেনার জন্য ডিআরডিও এই এন্টি এয়ারফিন্ড বোমা টির প্রস্তুত করেছে। এটির ওজন ১২৫-১৫০ কেজি ও রেঞ্জ ৮০-১০০কিলোমিটার। এই অত্যাধুনিক স্পার্ট বোম টি ভারতীয় বায়ুসেনায় যুক্ত হলে বায়ুসেনার শক্তি দ্বিগুণ বৃদ্ধি পাবে। এটির ব্যবহারের ফলে শক্তিশালী রানওয়ে ও মাটির নিচে লুকিয়ে থাকা শক্রর বাঙ্কার এক নিমেষেই ধ্বংস করা যাবে। এই গাইডেড স্পার্ট এন্টি এয়ারফিন্ড বোমাটি জাগুয়ার ও সুখোই ৩০এমকেআই যুদ্ধবিমান থেকে ব্যবহার করা যাবে ও ভবিষ্যতে ফ্রান্স থেকে রাফেল যুদ্ধবিমান ভারতীয় বায়ুসেনা তে যুক্ত হলে তাতেও এটি প্রতিস্থাপন করা যাবে। যদিও এটি এখনো পরীক্ষামুলক অবস্থায় আছে বলে জানা গেছে।
রাশিয়া টি ৯০ ট্যাংঙ্কের প্রটেক্টশন ক্ষমতা বাড়িয়েছে
রাশিয়া টি ৯০ ট্যাংঙ্কের প্রটেক্টশন ক্ষমতা বাড়িয়েছে। যা ইতিমধ্যে যুদ্ধে প্রমানিত হয়েছে।সম্প্রতি ইউক্রেনের এক ট্যাঙ্কের গানার জানিয়েছে তারা টি ৯০এর দিকে একটি এন্টি ট্যাঙ্ক মিসাইল সঠিকভাবে টার্গেট করেছিল।কিন্তু মিসাইলটি ট্যাঙ্কে না গেলে অন্য দিকে চলে যায়।সেই গানার অদৃশ্য শিল্ড বলে আখ্যায়িত করেন একে।
আসলে রাশিয়া এক্টিভ প্রটেক্টশন ক্ষমতা বাড়িয়েছে।তো এক্টিভ প্রটেক্টশন বলতে দুই ধরনের প্রটেক্টশন বুঝায়।প্রথমত ইলেট্রনিক জ্যামিং যা এই মিসাইলের ক্ষেত্রে করা হয়েছে।দ্বিতীয়ত শেল বা রকেট ব্যবহার করে আগত হুমকিকে ধ্বংস করা।
এছাড়াও রয়েছে এক্সপ্লোসিভ রিএ্যাক্টর আর্মর।এর ফলে কোন মিসাইল নিক্ষেপ করলে এর প্লেটে এসে লাগবে।তখন প্লেটটি সকল শক্তি শোষন করে উড়ে যাবে।এতে ট্যাঙ্কের মূল বডিতে কিছুই হবে না।তবে এটা তখনই সম্ভব হবে যখন কিনা মিসাইল এক্টিভ প্রটেক্টশন ক্ষমতা এড়াতে পারবে যেটা চারটিখানি কথা না। আর এই সব প্রটেক্টশন টি ৯০কে বর্তমান সময়ের যুদ্ধক্ষেত্রে টিকে থাকার ক্ষমতা অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে।যার প্রমান এই ইউক্রেন যুদ্ধে।ইউক্রেন সেনাবাহিনী একটি টি ৯০ ধ্বংস করতে পারে নি!!
USS Tang
USS Tang
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মার্কিন নৌ বাহিনীর এই সাবমেরিন ৩১টি জাহাজ ডুবিয়েছে।তো ১৯৪৪ সালের শেষের দিকে তার সর্বশেষ টর্পেডো নিক্ষেপ করার পর তা "সারকুলার রান" শুরু করে।সারকুলার রান হচ্ছে যেই সাবমেরিনের থেকে টর্পেডো নিক্ষেপ করা হয়েছিল সেই সাবমেরিনের দিকে আবার টর্পেডো ফিরে আসাকে।টর্পেডোটিত্রুটিপূর্ণ থাকায় এই রকম হয়েছিল।সাবমেরিনটি টর্পেডোটির হাত থেকে রক্ষার পাওয়ার অনেক চেষ্টা করলেও ব্যর্থ হয়।ডুবে যায় সাবমেরিনটি। মোট ৭৮ জন মারা যায় আর ১৩ জন বেঁচে যায়।এরমধ্যে ৯ জনকে উদ্ধার করে জাপান।যারা যুদ্ধের বাকিটা সময়ে বন্দী অবস্থায় পার করে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মার্কিন টর্পেডোর অবস্থা ভয়াবহ ছিল।অত্যন্ত ত্রুটিপূর্ণ ছিল।কিন্তু মার্কিন নৌ কর্মকর্তারা এই ব্যাপারে খুবই উদাসীন ছিল।তারা সব সময় ক্যারিয়ার আর ব্যাটেলশিপকে প্রাধান্য দিত।যার ফলে অবহেলিত থাকত এইসব সাবমেরিনাররা।
Agent orrange
এজেন্ট ওরেঞ্জ
এই এজেন্টকে ধরা হয় পৃথিবীর সবচেয়ে
ভয়ংকর এজেন্ট যা প্রায় ৩ মিলিয়ন
মানুষদের পংগু করে দিয়েছে।
আমেরিকা আর ভিয়েতনাম যুদ্ধে
(1961-1971) আমেরিকান রা এই এজেন্ট
ব্যাবহার করে। ভিয়েতনামিদের
গেরিলা আক্রমনে যখন
আমেরিকানদের অস্থির অবস্থা তখন
তারা এই এজেন্ট মাঠে নামায়.
আসলে agent orange কোন মানুষের নাম
না।
এটা এক ধরনের "উদ্ভিতনাশক" যা
ভিয়েতনামের জংগল ধংস করার জন্য
ব্যবহার করা হয়েছিল. এতে করে
ভিয়েতনামিদের সব এ্যাম্বুস কভার ধংস
হয়ে গিয়েছিল। মূলত এক ধরনের কমলা রং এর ড্রামে করে এই কেমিকেল
আনা হয়েছিল এবং প্রায় ৭২ মিলিয়ন
লিটার এজেন্ট অরেঞ্জ স্প্রে করা
হয়েছিল। এতে যে শুধু ভিয়েতনামিরাই
ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল তা না,
আমেরিকানরাও বেশ ক্ষতির সম্মুখিন
হয়েছিল. যার জন্য একে বলা হয় "ডাবল এজেন্ট"।
পরবর্তিতে এই জঘন্য কাজের জন্য কেইস ফাইল করা হলে US সরকার তার ক্ষতিগ্রস্থ
মানুষদের ১৫০০ ডলার/মাসে আর
ভিয়েতনামিদের মাত্র ৫ ডলার দেয়।
এই এজেন্ট এমন এক কোম্পানী (dow chemicals) যারা ভয়ংকর industrial disaster "Bhopal gas
tragedy" র নায়ক।
নিজ সার্থের জন্য আমেরিকানরা সব
কিছুই করতে পারে. তখন প্রতিপক্ষের
defend করা ছাড়া আর কিছুই করার
থাকে না।ভাল হয় তাদের তালে
তাল মিলানো. গাছে তাল না
থাকলেও তালের ক্লোন তৈরি করে
গাছে লাগাই রাখতে হবে| Molecular Formula: C24H27Cl5O6.
F 15 2040C
এফ ১৫ ২০৪০সি
যুগান্তকারী এফ ১৫সি এর ভবিষৎতের আপগ্রেড ভার্সন। ২০৪০ সালের দিকে এই ভার্সন সার্ভিসে দেখা যেতে পারে।বোয়িং এর প্রস্তুতকারক হবে।সেই সময়ের হুমকির কথা মাথা রেখেই এই ভার্সনটি তৈরি করা হবে।যেমন এর অস্ত্রের পরিমান দ্বিগুন করা হবে। বর্তমানে ৮টি এয়ার টু এয়ার মিসাইল থাকে সেই সময় ১৬টি থাকবে!!এই জন্য একে মিসাইল ট্রাক বলা হচ্ছে। সেই সাথে থাকবে AESA রাডার,ইনফ্রারেডসার্চিং,ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার স্যুট,কনফরমাল ফুয়েল ট্যাংঙ্ক যা এই ভার্সনের রেঞ্জ,ফায়ার পাওয়ার এবং টিকে থাকার ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
৭৫০টি এফ ২২ এর জায়গায় ১৮৭টি এফ ২২ রয়েছে মার্কিন বিমান বাহিনীর নিকট।তো এই গ্যাপটা বোয়িং এফ ১৫এর এই ভার্সন দিয়ে পূরন করতে চাচ্ছে।
এখানে কিছু বলি রাখি তা হল বোয়িং এর এই ভার্সন নিঃসন্দেহে সেরা।কিন্তু মার্কিন বিমান বাহিনী আদৌ নিবে কি না সন্দেহ।কারন তারা স্টিলথ বিমান ছাড়া কিছুই বুঝে না।তারপরও আবার এফ ২২ প্রডাক্টশন লাইন চালু করা নিয়ে আলাপ আলোচনা চলছে।সেই পরিস্থিতিতে এই বিমানের ভবিষৎত অতটা পরিষ্কার না।
Agni 2 ২৫০০কিমি পাল্লার অগ্নি ২
২৫০০কিমি পাল্লার অগ্নি ২ বর্তমানে স্ট্রেটেজিক নিউক্লিয়ার ফোর্সের অধীনে ভারতীয় সীমান্তে চীন ও পাকিস্তান কে টার্গেট করা হয়েছে। এটি ১৯৯৯সালে ভারতীয় সেনার হাতে আসে। প্রতিটি মিসাইলের দাম ৩৫কোটি টাকা। বর্তমানে ৩৫০ অগ্নি ২ ও ১২টি টিইএল ভেহিকেলের সাথে আছে।
অগ্নি সিরিজের রিএন্ট্রি ভেহিকেল কার্বন কম্পোজাইট দ্বারা নির্মিত। একদিকে যেমন তা ওজন কমাতে সহায়তা করেছে অন্যদিকে বায়ুমণ্ডলে রি-এন্ট্রির সময় বায়ুর ঘর্ষনে উৎপন্ন তাপ থেকে ওয়ারহেডকে রক্ষাও করে। এই সময় প্রায় ৩০০০ডিগ্রি তাপ উৎপন্ন হয়।
অগ্নি ২ প্রায় ১টন পরমাণু /কনভেনসেনাল হাই এক্সপ্লোসিভ/সাব-মিউসান ধরনের ওয়ারহেড বহন করে। অগ্নি ২ অগ্নি১এর থেকে অনেক এডভান্সড। আপনারা লক্ষ করবেন অগ্নি ১ এর রি-এন্ট্রি ভেহিকেল(উপরের কালো অংশ) তে কোনো ছোট ফিন বা ডানা জাতীয় অংশ নেই। কিন্তু অগ্নি ২ তে সেটি আছে। ফলে রিএন্ট্রির পর অর্থাৎ বায়ুমণ্ডলে প্রবেশের পর এটি এন্টি-ব্যালিস্টিক মিসাইল থেকে রক্ষা পেতে ম্যনুয়েভার করতে পারে যা একে অনেক আধুনিক করে তুলেছে। ১৯৯৯ তে যখন অগ্নি ২ টেস্ট করা হয় সেই সময় এতে ব্যবহৃত হয় প্রথম প্রজন্মের ওয়ারহেড। যা পশ্চিমি বা ইউরোপীয়ান ওয়ারহেডের তুলনায় অত্যন্ত পূরানো ও সেঁকেলে। তাই ডিআরডিও এক নতুন প্রজন্মের ওয়ারহেড তৈরি করে। যা ইউরোপিয়ান ওয়ারহেডের থেকে উন্নত। প্রথম প্রজন্মের ওয়ারহেড ছিল ১টন বা ১০০০কেজির বুস্টেড ফিসন ওয়ারহেড যার ক্ষম৳তা ছিল ২০০কিলোটন। দ্বিতীয় প্রজন্মে উন্নত করা হয়। বর্তমানে অগ্নি-২ ১টন থর্মোনিউক্লিয়ারওয়ারহেড বহন করে যার ক্ষমতা ৩৫০কিলোটন। তুলনা করতে বলা যায় হিরোসিমা তে যে পরমাণু বোমা টি নিক্ষপ করা হয় তার ক্ষমতা ছিল ২০কিলোটন ফিসন শ্রেনির। নতুন প্রজন্মে এই ওয়ারহেডে আছে ২০০কেজির অতিরিক্ত তরল জ্বালানি। তার কারন ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে যখন এন্টি ব্যলিস্টিক মিসাইল ছোড়া হবে তখন রি-এন্ট্রি ভেহিকেলের চার পাশে থাকা ছোট ছোট বুস্টার এই জ্বালানী দ্বারা থ্রাস্ট প্রয়োগ করবে যা মিসাইলের গতীপথ পরিবর্তন করবে। ফলে এন্টি মিসাইল টি দিক ভ্রস্ট হবে। শুধু তাই না এই ওয়ারহেডে ব্যবহার করা হয়েছে কাউন্টারমেজর সিস্টেম যাতে শত্রুপক্ষের রেডার এর অবস্থান চিহ্নিত করতে না পারে।
ম্যাক ১৫ এর গতী সম্পন্ন এই মিসাইল নতুন প্রজন্মের ওয়ারহেড পাওয়ায় এর একুয়েরেসি বেড়ে গেছে মারাত্মক ভাবে।
♦F-16♦
♦F-16♦
.
এই ফাইটার টিতে যা চাইবেন তাই পাইবেন।
কি নেই এর মধ্যে।
,আমেরিকার বিমান বাহিনী তে সব চেয়ে বেশি পরিমাণ এ ব্যবহার হযে আসতেছে এই বিমান টি।
এইটাতে অস্র হিসেবে রয়েছে।
,
Guns: 1 × 20 mm (0.787 in) M61A1 Vulcan 6-barrel Gatling cannon, 511 rounds
Hardpoints: 2 × wing-tip Air-to-air missile launch rails, 6 × under-wing, and 3 × under-fuselage pylon (2 of 3 for sensors) stations with a capacity of Up to 17,000 lb (7,700 kg) of stores
,
Rockets:
4 × LAU-61/LAU-68 rocket pods (each with 19/7 × Hydra 70 mm rockets, respectively)
4 × LAU-5003 rocket pods (each with 19 × CRV7 70 mm rockets)
4 × LAU-10 rocket pods (each with 4 × Zuni 127 mm rockets)
,
Missiles:
Air-to-air missiles:
2 × AIM-7 Sparrow
6 × AIM-9 Sidewinder
6 × AIM-120 AMRAAM
6 × IRIS-T
6 × Python-4
Air-to-ground missiles:
6 × AGM-65 Maverick
4 × AGM-88 HARM
AGM-158 Joint Air-to-Surface Standoff Missile (JASSM)
,
Anti-ship missiles:
2 × AGM-84 Harpoon
4 × AGM-119 Penguin
Bombs:
8 × CBU-87 Combined Effects Munition
8 × CBU-89 Gator mine
8 × CBU-97 Sensor Fuzed Weapon
4 × Mark 84 general-purposebombs
8 × Mark 83 GP bombs
12 × Mark 82 GP bombs
8 × GBU-39 Small Diameter Bomb (SDB)
4 × GBU-10 Paveway II
6 × GBU-12 Paveway II
4 × GBU-24 Paveway III
4 × GBU-27 Paveway III
4 × Joint Direct Attack Munition (JDAM) series
4 × AGM-154 Joint Standoff Weapon (JSOW)
Wind Corrected Munitions Dispenser (WCMD)
,
B61 nuclear bomb
B83 nuclear bomb
এডাপটিভ ক্লকিং সিস্টেম
এডাপটিভ ক্লকিং সিস্টেম
বেশ গোপন এই প্রযুক্তি আর্মর ভেহিকেলে ব্যবহার করা হয়েছে।এর সাহায্যে আশেপাশের পরিবেশের উপর নির্ভর করে যানকে উত্তপ্ত বা ঠান্ডা করা হয়,খুব দ্রুত ইঞ্জিন ঠান্ডা করা এবং অনেক কম শব্দ উৎপন্ন হয়।ব্রিটেন এই প্রযুক্তির উদ্ভাবক।পরীক্ষার সময় এর ফলাফল দারুন ছিল।রাতে এঁকে ইনফ্রারেড দ্বারা ডিটেক্ট করা প্রায় অসম্ভব।কারন এই প্রযুুক্তি ব্যবহারের ফলে কোন তাপই বের হয় না!!
ফ্লেয়ার
ফ্লেয়ার
বর্তমান সময়ে হিট সিকিং মিসাইল হতে রক্ষার পাওয়ার জন্য এই ফ্লেয়ার ব্যবহার করা হয়।ইনফ্রারেড গাইডেড বা হিট সিকিং মিসাইল টার্গেটকৃত বিমানের তাপ খুঁজতে থাকে।তাপ খুঁজে পাওয়া মাত্রই ওইদিকে মিসাইল যেতে থাকে।
তো এই ফ্লেয়ারগুলো বিমানের নিজস্ব তাপমাত্রা হতে ২০গুন বেশি তাপমাত্রার হয়।তখন মিসাইল একে টার্গেট ভেবে হামলা করে বসে।তবে ফ্লেয়ার ছেড়ে দিলেই কিন্তু বিমানের কাজ শেষ হয়ে যায় না।বিমানকে তার গতিপথ পরিবর্তন করতে হয় এবং ইঞ্জিনের পাওয়ার কমিয়ে দিতে হয়।
তবে আধূনিক মিসাইলগুলো আবার বিমানের ইনফ্রারেড সিগনেচারের আকার আর ফ্লেয়ারের সিগনেচারের আকারের পার্থক্য বুঝতে পারে।তখন সেই সব মিসাইল বিমানটিকে টার্গেট করতে পারে এবং হামলা করতে পারে।তবে এরও কাউন্টারমেজার বের হয়েছে।বর্তমান সময়ে ফ্লেয়ারকেও আপডেট করা হয়েছে।অর্থ্যা এদের ইনফ্রারেড সিগনেচার আর বিমানের ইনফ্রারেড সিগনেচার একই হয়।তখন আধূনিক মিসাইলগুলো আবার টার্গেটে হামলা করতে ব্যর্থ হয়।
Tuesday, 24 May 2016
খুব শীঘ্রই আবার ভারতের লংরেঞ্জ সাবসনিক মিসাইল নির্ভয়ের টেস্ট ট্রায়াল হতে চলেছে আগামী দুই মাসের মধ্য
¤¤¤ খুব শীঘ্রই আবার ভারতের লংরেঞ্জ সাবসনিক মিসাইল নির্ভয়ের টেস্ট ট্রায়াল হতে চলেছে আগামী দুই মাসের মধ্য।DRDO মোট তিনবার এটিকে ট্রায়ালে আনে একবার ট্রায়াল সফল হয় এবং দুই বার আংশিক সাফল্য আসায়,আশানুরুপ ফল না আসায় ,এটিকে আবার টেস্ট ট্রায়ালে আনছে DRDO।.প্রায় ১৫০০ কিমি রেঞ্জ এবং ০.৯ ম্যাক গতির সাবসনিক নির্ভয় ক্রুজ মিসাইল ভারতের কাছে গূরুত্বপূর্ন. বর্তমানে ভারতের কাছে ৩০০কিমির এর অধিক রেঞ্জের কোন ক্রুজ মিসাইল নেই , তাই এই নির্ভয় এদিক থেকেও খুব গূরুত্বপূর্ন।প্রায় ২৪ রকমের ওয়ারহেড নিয়ে ,এটি গাছপালার উপর দিয়ে মাটির কাছদিয়ে লো অলটিটিউডে উরতে পারে ,তাই একে রাডারে ধরা সহজ নয়।
করভেট,ফ্রীগেট,ডেসট্রয়ার এর মধ্য পার্থক্য কি?
করভেট,ফ্রীগেট,ডেসট্রয়ার এর মধ্য পার্থক্য কি?আজকের পোস্ট তাদের জন্য।প্রথমেই বলি ,এই তিন ধরনের যুদ্ধ জাহাজ গুলি ভিন্নতা প্রকাশ হয় তাদের আকার,কার্যপদ্ধতি,কার্যক্ষমতার ওপর নির্ভর করে।নীচে এক এক করে সংক্ষেপে বলা হল:-
করভেট : এই যুদ্ধ জাহাজ গুলির ওজন 500-3500 টন অবদি হতে পারে।এদের খুব ভারী যুদ্ধের জন্য বানানো হয় না,এদের প্রধান কাজ হল ,জলের নীচে লুকিয়ে থাকা সাবমেরীন খুজে বের করা এবং ধংস করা।একটি করভেট ,যেমন-INS KAMORTA
ফ্রীগেট : এই ধরনের যুদ্ধ জাহাজ গুলির ওজন 2500-6500 টন পর্যন্ত হতে পারে।একটি করভেটের যা যা গুন থাকে,সব এদের মধ্য আছে।এদের কে বিভীন্ন মিসাইল দ্বারা সজ্জিত করা থাকে ।এদের রোল মূলত ডিফেন্সিভ ।অর্থাত্ এরা কোন নেভাল এরিয়া বা জাহাজের পাহারা দার হয়।এদের কাজ বহিঃ শত্রুর আক্রমন থেকে,টার্গেটকে রক্ষা করা।একটি ফ্রীগেট যেমন -INS SHIVALIC
ডেসট্রয়ার : এই ধরনের যুদ্ধ জাহাজের ওজন 5000-10000 টন অবদি হতে পারে ।নাম শুনেই বুঝতে পারছেন এদের কাজ হল ধংস করা।একটি করভেট ও একটি ফ্রিগেটের বৈশিস্ঠ গুলিও ,এই ডেসট্রয়ারের মধ্য থাকে।এরা প্রধানত ফ্রন্ট লাইন যুদ্ধ জাহাজ হয়।এদের কে বিভিন্ন ধরনের মিসাইল,টর্পেডো,এন্টি এয়ারক্রাফট গান আরও বিভিন্ন অস্ত্র যুক্ত থাকে।এরা একাধারে শত্রু পক্ষের জাহাজ থেকে শুরু করে শত্রু পক্ষের নেভাল বেসেও আক্রমন করতে সক্ষম।এদের অস্ত্র সম্ভারও ,অন্যান জাহাজ থেকে অনেক বেশি থাকে।একটি ডেসট্রয়ার INS KOLKATA
আশা করি এবার এই তিন ধরনের জাহাজ সম্পর্কে কিছু ধারনা এসেছে।
বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া জঙ্গীকার্য কলাপ গুলিতে চিন্তিত ভারত ও আমেরিকা
¤¤¤ এবার বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া জঙ্গীকার্য কলাপ গুলিতে চিন্তিত ভারত ও আমেরিকা, তাই এই মূহুর্তে দুই দেশই বলেছে ,যে কোন ভাবে ভারত এবং আমেরিকা বাংলাদেশকে সাহায্য করবে।সাম্প্রতিককিছু সময়ের মধ্যই বাংলাদশে একই পদ্ধতিতে খুন হয় মুক্তমনা লেখক , ব্লগার ,প্রফেসর ,পুরোহিত,সমকামীআন্দোলন কারী,বিদেশী এবং সংখ্যা লঘুরা।বাংলাদেশের কতিপয় উগ্র মানসিকতা পূর্ন মৌল জঙ্গী বাদিদের কাজ এগুলি।এদের বেশির ভাগ খুনের ঘটনাতে ,কুখ্যাত জঙ্গী সংগঠন ISIS তার দায় ভার গ্রহন করেছে। যদিও বাংলাদেশের বর্তমান আওমলীগ সরকার এতে বাইরের কার্যকলাপ মানতে নারাজ ,তাদের মতে এটি বিরোধী দল BNP এবং জামাতের অতি নিকৃস্ট কাজ ।এ ব্যাপারে দিল্লী ঢাকারর সাথে একমত হলেও ,ওয়াশিংটন এতে ISIS হাত দেখেছে ,অন্তত তাদের নজরদারী তাই বলছে। ¤¤¤ বাংলাদেশের সাথে জঙ্গী বিরোধী কাজ চালাতে রাজী হয়েছে তিন দেশই ।আর এর জন্য ঢাকাতে একটি বৈঠকে ভারতের বিদেশসচিব এস জয়শংকর ,বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী শাহীদূল হক এবং আমেরিকার বাংলাদেশে কনসুল্যাট প্রধান মাসিয়া ব্যনিকেট এর মধ্য সাক্ষাত হয় ।এবং তারা একসাথে জঙ্গী বিরোধী কার্যকলাপ ও পারস্পরিক সহযোগিতা করবে বলে জানিয়েছে।
Monday, 23 May 2016
Topol_M_Ballistic_Missile:
Topol_M_Ballistic_Missile:
SS-27 বা টপল-এম হল রাশিয়ার তৈরী একটি আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক মিসাইল(ICBM)। এটি বিশ্বের প্রথম সারির ১০টি মিসাইলের মধ্যে অন্যতম। নিশ্চয় বুঝতে পারছেন এর ধ্বংস ক্ষমতা কিরকম। এই মিসাইলকে রাডারে ডিটেক্ট করা এককথায় অসম্ভব। এটি ৮০০ কিলোটনের সিঙ্গেল নিউক্লিয়ার ওয়ারহেড বহন করে। এর ডিজাইন করেছেমস্কো ইন্সটিটিউট অফ থার্মাল টেকনোলজি। এই মিসাইলটি অত্যন্ত দ্রুতগতি সম্পন্ন এবং এর গতি শব্দের গতির প্রায় ২২গুণ। বর্তমানে রাশিয়ার কাছে ৩৮০ টির মত টপল-এম রয়েছে। তার মধ্যে ২৬০টির মত সার্ভিসে আছে এবং বাকি গুলো রিজার্ভে। তার মধ্যে ১৫০টি সাইলো বেস, ১০৮টি মোবাইল লঞ্চার ভার্সন এবং বাকি গুলো সাবমেরিন লঞ্চড ভার্সনবিবরন:ভর :৪৭,২০০ কেজিউচ্চতা : ৭৪.৪৭ ফিটঅপারেশনাল রেন্জ: ১১,০০০ কি.মিগতি: ম্যাক ২২ (২৬২০০ কি.মি)ব্যাবহারকারী: রাশিয়ান স্ট্র্যাটেজিক রকেট ফোর্সেসএই আইসিবিএম এর সুবিধা হলো এটি সাইলো ,সাবমেরিন এবং মোবাইল ভার্সন আছে । তবে সাইলো বেজ ভার্সনই সবচেয়ে বেশি ধ্বংস ক্ষমতা সম্পন্ন
Subscribe to:
Comments (Atom)

















































