Friday, 12 August 2016

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের দামামা

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের দামামা বেজে গেছে বছর খানেক হলো। পশ্চিমী রনাঙ্গনে ব্রিটেনের অবস্থা মোটেই ভাল নয়। অর্থ যেমন দরকার তেমনি দরকার আধুনিক সমরাস্ত্রের। ১৯৪০ এর আগস্ট, ভারতে তখন জোরদার ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন। শাসক ইংরেজ এক সুক্ষ চাল চাললো। ডাক বিভাগের ডাইরেক্টর জেনারেল কে দিয়ে বিভাগীয় কর্মচারীদের উদ্দেশ্যে এক আবেদনে বলা হয়, "স্বেচ্ছায় অর্থদান করুন যাতে তা দিয়ে একটি ফাইটার প্লেন কেনা যায় এবং মহামান্য ব্রিটিশ সরকার কে উপহার দেওয়া যায়। তাছাড়া ব্রিটেন বাঁচলে ভারত ও বাঁচবে।" এইভাবে ছদ্ম জাতীয়তাবাদের ধুয়ো তুলে নরমে গরমে ভারতীয় ডাক বিভাগের কর্মীদের থেকে আদায় করা হয় মোটা অনুদান। বলা ভালো, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে যে ব্রিটেন রক্ষা পেয়েছিল তাতে কিছুটা হলেও প্রত্যক্ষ অবদান ছিল ভারতীয় ডাক ও তার বিভাগের কারন ১৯৪০ সালের ৩১ডিসেম্বর পর্যন্ত সংগৃহীত হয় এক লক্ষ পাঁচ হাজার একশ তিরানব্বই টাকা। এর থেকে সত্তর হাজার টাকা দেওয়া হয় উপহার স্বরুপ একটা যুদ্ধবিমান কেনার জন্য। বাকি অর্থ জমা করা হয় ভাইসরস ওয়র পারপাসেস ফান্ড এ। দ্বিতীয় দফায় ডাক বিভাগের কর্মীদের থেকে সংগৃহীত ৬৬,৬৬৬টাকা জমা করা হয় সরকারী কোষাগারে। যা দিয়ে কেনা হয় দ্বিতীয় যুদ্ধবিমান। এরপরেও ডাক বিভাগের কর্মীদের থেকে সংগৃহীত অর্থে কেনা হয় আরো একটি যুদ্ধবিমান। প্লেন তিনটির নাম রাখা হয় যথাত্রুমে, "দ্য ইন্ডিয়া পোস্ট", "ইন্ডিয়ান টেলিগ্রাফ ", এবং "ইন্ডিয়ান টেলিফোন"। ‪

আরও শক্তিশালী ভারত-ভিয়েতনাম জোট।

আরও শক্তিশালী ভারত-ভিয়েতনাম জোট।আন্তর্জাতিক আদালত ইতিমধ্যে রায় দিয়েছে যে দঃ চীন সাগর চীনের সম্পত্তি নয়।সেই ধাক্কা সামলাতে না সামলাতেএবার ভিয়েতনাম ভারত যৌথ উদ্যোগে খনিজ তেল উত্তলন করাতে ভিয়েতনাম দিল সবুজ সংকেত। অর্থাৎ চীনের নাকের ডগায় এবার ভারত ভিয়ে৳নাম তেল তুলবে।

৮৪ বছর আগে ১৯৩২ সালে প্রথম ভারতীয় এয়ার ফোর্সের গঠন হয়

৮৪ বছর আগে ১৯৩২ সালে প্রথম ভারতীয় এয়ার ফোর্সের গঠন হয়।চারটি ওয়েস্টল্যান্ড ওয়াপিতি বিমান ,পাঁচ জন পাইলট ,আর উনিশ জন হাওয়াই সেপই (এয়ার আর্মি) নিয়ে গঠন হয় ,আজকের চতুর্থ শক্তিশালী এয়ার ফোর্সের ।জানেন কি সেই পাঁচ জন পাইলট কে কে ছিলেন ?? তারা ছিলেন -- সুব্রত মূখার্জী,হরিশ চন্দ্র সৃকার,ভূপেন্দ্রসিং,অমর জিত্ সিং এবং আইজাদ বক্স আওয়ান ।পরবর্তী কালে ভারতীয় বায়ু সেনার প্রথম চীফ হিসেবে নিযুক্ত হন সুব্রত মূখার্জী

পাকিস্তানের সঙ্গে কাশ্মীর ইস্যুতে ক্রমশঃ

পাকিস্তানের সঙ্গে কাশ্মীর ইস্যুতে ক্রমশঃ দুর্বলতা ঝেড়ে ফেলছে ভারত। ১৯৪৭-৪৮, ১৯৬৫ ও ১৯৭১-এর যুদ্ধে পাকিস্তানকে বাগে পেয়েও রাষ্ট্রনেতাদের দূরদর্শিতার অভাবে পাকিস্তানকে ধুল্যবলুন্ঠিত কোরে শায়েস্তা করতে পারেনি ভারত। . ১৯৭১-এ সিমলা চুক্তিতে মাথানত করেও ভুট্টো দেশে গিয়ে আবার রনং দেহী হয়ে ওঠে। কার্গিল যুদ্ধেও ভারত সুবিধাজনক অবস্থায় থেকেও আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি ও আভ্যন্তরীন রাজনৈতিক টানাপোড়েনের জন্য যুদ্ধে জিতেও ভারত নিজেকে সংযত রাখে। পাকিস্তান সুদীর্ঘকাল ধরে কাশ্মীর উপত্যকায় পাকি-সন্ত্রাসবাদীদের অনুপ্রবেশ ঘটিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে প্রক্সিযুদ্ধ চালিয়ে এসেছে। আগে প্রতিদিনই কাশ্মীরে প্রচুর হত্যালীলার খবর পাওয়া যেতো। সন্ত্রাসবাদীরা লাগামছাড়া ভাবেই হত্যা করতো নিরীহ মানুষকে। . এখন জামানা বদলেছে। সীমান্ত-পারের সন্ত্রাসী অনুপ্রবেশ অনেক কমেছে। পাকিস্তান এখন মরিয়া হয়ে চোরাগোপ্তা দু-একটি অনুপ্রবেশ ঘটিয়ে কাশ্মীরকে অশান্ত করার শেষ প্রয়াস করছে। সরকারও কড়া পদক্ষেপ নিতে কসুর করছেনা। অধিকন্তু, আন্তর্জাতিক মহলও ভারতের পক্ষে। সরকার পতনেরও সম্ভাবনা নেই। তাই কাশ্মীর ইস্যুতে ভারত এখন যথেষ্ঠ ইতিবাচক। . এবার তারই নজির হিসেবে স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্-লগ্নে কাশ্মীর নিয়ে সংসদের ভেতরে ও বাইরে কড়া বক্তব্য রাখলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং। ভাষণে তিনি দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলেছেন, “কাশ্মীরে যা হচ্ছে তার কারিগর পাকিস্তানই।“ খোদ পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীকেই তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, “যতই রাষ্ট্রসংঘে অনুরোধ করুন কিংবা কাশ্মীরের বিচ্ছিন্নতাবাদকে প্ররোচনা দিন, একটা কথা স্পষ্ট করে দিচ্ছি, দুনিয়ার কোনও শক্তি নেই যে কাশ্মীরকে ভারত থেকে কেড়ে নেয়।“ ভারতবর্ষের আপামর জনগন এরকম কঠোর ভারতবর্ষকেই প্রত্যাশা করে।।

আইএনএস আরিহান্ত।

আইএনএস আরিহান্ত। উল্লেখ কিছুদিন আগে একটি খবর প্রকাশ পায় নিরাপত্তা উপদেষ্টা স্যার অজিৎ দোভালের নেতৃত্বে বিনা অনুষ্ঠানে নৌবাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। যদিও খবর টির সত্যতা জানা যায়নি। কিন্তু এটা ঠিক আরিহান্তের মোটামুটি সব ট্রায়াল কম্প্লিট হয়ে গেছে। অজিৎ স্যার প্রথম থেকেই আরিহান্ত এর প্রকাশ ও এর প্রচারের বিরোধি ছিল। তাই আরিহান্তের খু বেশি ছবি ও খুব হাই কোয়ালিটির ছবি বেশি প্রকাশিত হয়নি। তবে এই কথাটা যদি সত্যি হয় তবে এটা জেনে রাখা ভাল যে এর পর আরিহান্তের বাকি সবামেরিন (যেমন আরিদমন) এর কোনো খবর আর বাইরে প্রকাশিত হবে না। ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি অজিৎ স্যার সঠিক পদক্ষেপই নিয়েছেন। কি বলেন?

ছবিতে যাদের দেখছেন ,তারা কিন্তু কোনো জঙ্গী নয়

¤¤¤ ছবিতে যাদের দেখছেন ,তারা কিন্তু কোনো জঙ্গী নয়।এরা হল ভারতীয় আর্মির PARA SF।আপনি অবাক হয়ে বলতে পারেন ,কি করে ...!!!!!!! চুল বড় বড় ,না কাটা দাড়ি ,ইউনিফর্মের ডিসিপ্লিন নেই ,এরা PARA SF ????? হ্যাঁ এরাই তারা ,ভারতীয় PARA SF দের ,অপারেশনের ভিক্তিতে কত ধরনের রূপ যে ধরতে হয় ,তার কোন ধারনাই নেই ।আফগানস্থানে এরকম বহু ভারতীয় প্যারা মিলিটারি এক্টিভ রয়েছে। --------- প্রতিবছর আফগানস্থানকে ভারত প্রায় দুই বিলিয়ন ডলার এবং বিভিন্ন মিলিটারি ইকুইপমেন্ট সাহায্য করে থাকে।কয়েক বছর আগেও আফগানস্থানে আমেরিকাও ন্যাটো ফোর্সের প্রায় এক লক্ষ দশ হাজার সেনা মোতায়েন ছিল।বর্তমানে আফগানস্থানে 170000 হাজার আফগান আর্মি ,তাদের সাহায্যর জন্য 20000 আমেরিকান সেনা এবং 3000 হাজার ন্যাটো ফোর্স রয়েছে।তবে আফগানস্থানে প্রচুর অজ্ঞাত সংখক ভারতীয় প্যারা মিলিটারি ফোর্স এবং আর্মি স্পেশাল ফোর্স রয়েছে। ‪

Wednesday, 10 August 2016

ভূমিতে যুদ্ধের দিন শেষ হয়ে আসছে ,এখন যুদ্ধ শুরু হবে মহাকাশে আর শেষ ও হবে ঐ মহাকাশেই।


¤¤¤ ভূমিতে যুদ্ধের দিন শেষ হয়ে আসছে ,এখন যুদ্ধ শুরু হবে মহাকাশে আর শেষ ও হবে ঐ মহাকাশেই।আর এই স্পেস ওয়ারের প্রধান অস্ত্র হতে চলেছে এন্টি স্যাটেলাইট মিসাইল ।মহাকাশে থাকা বিভিন্ন স্যাটেলাইট গুলিকে ধংস করাই এর কাজ ।এই স্পেস এর যুদ্ধে ইতিমধ্য পা রেখে দিয়েছে চারটি দেশ:- আমেরিকা ,রাশিয়া,চীন এবং ইজরায়েল ।এই চার দেশের কাছেই রয়েছে স্যাটেলাইট ধংস কারী মিসাইল ।তবে সুখের বিষয় এই যে এই প্রতিযোগীতায় পঞ্চম দেশ হিসেবে ঢুকতে চলেছে ভারত।2012 তে এই বিষয়ে প্রথম ইঙ্গিত দেন , DRDO চীব বিজয় স্বারসাত , 97 তম ইন্ডিয়ান সায়েন্স কংগ্রেস অনুস্ঠানে তিনি বলেন DRDO এবং ISRO জয়েন্টলি নতুন প্রজেক্টে হাত দিয়েছে ,আর এটি হল ভারতের নিজেস্ব ASAT মিসাইল ।প্রধানত ভারতের এই ASAT মিসাইল টির প্রোপালশন সিস্টেমটি ড্রাগন কিলার AGNI-5 (8000 km ) থেকে ডেভলভড হবে এবং এর ইন্টারসেপ্টিং সিস্টেমটি ভারতের এন্টি ব্যালেস্টিক মিসাইল AAD হতে নেওয়া হচ্ছে ।প্রজেক্টটি পুরোটি ISRO এবং DRDO দেখছে। ----- বর্তমান যুগে এন্টি স্যাটেলাইট মিসাইলের গূরুত্ব কত খানি ? সাধারন চোখে দেখলে মনে হবে ,এ আর কি ,ঐ তো একটা স্যাটেলাইটই ধংস করবে ,আর কি হবে ?না ব্যাপার টি মোটেও এত সোজা নয় ,বর্তমান যুদ্ধের প্রধান অস্ত্রই এই স্যাটেলাইট ।একটা উদাহরন দেই :- ধরুন আমেরিকা রাশিয়ার মধ্য যুদ্ধ লেগে গেল ,তখন রাশিয়ার প্রধান করনীয় বিষয় কি ? সেটি হল প্রথমেই আমেরিকান নেভিগেশন স্যাটেলাইট গুলি ধংস করা।বর্তমান সুপার পাওয়ার আমেরিকা ,সারা বিশ্বে যে কতৃত্ব চালাচ্ছে ,তার 80% অবদান তাদের স্যাটেলাইট গুলি ।এর দ্বারা তারা গোয়েন্দা গিরি থেকে শুরু করে মিসাইল উত্ক্ষেপন সব নিয়ন্ত্রন করে ।এখন ধরুন রাশিয়া ,আমেরিকার GPS ধংস করে দিল ,তখন কি হবে ??? আমেরিকার বিশাল নৌবহর কোন কাজে আসবে না ,বিশাল GPS গাইডেড মিসাইল রেজিমেন্ট গুলি অচল হয়ে পরবে।একই কথা রাশিয়ার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য ,যদি তাদের স্যাটেলাইট গুলিকে ধংস করে দেওয়া হয়।তাই ভবিষত্ যুদ্ধ ক্ষেত্র হতে চলেছে মহাকাশ ,আর সেই ক্ষেত্রের নতুন প্লেয়ার ভারত ,আসা করা যাচ্ছে 2018 এর মধ্য ভারতের এই ASAT তৈরী হয়ে যাবে ।কারন সয়ং ISRO এর পিছনে আছে ,আর ISRO হল ভরসার অন্য সমার্থক শব্দ ‪

এবার চীন বুঝবে - what is,tit for tat ?

¤¤¤ এবার চীন বুঝবে - what is,tit for tat? চীন এতদিন পাকিস্থানকে দিয়ে যেভাবে ভারতকে বিপদে ফেলতে চেয়েছে ,ঠিক সেই নীতিই এবার চীনকে উপহার দেবে ভারত,আর এখানে পাকিস্থানের ভূমিকায় থাকবে ভিয়েতনাম। -----আগামী 4th সেপ্টেম্বর G-20 সামিট উপলক্ষে ভিয়েতনাম যাচ্ছেন PM নরেন্দ্র মোদী ।সেখানে ভারতের কিছু স্টেট অফ আর্ট ওয়েপন ভিয়েতনামের কাছে বিক্রির চুক্তি সম্পন্ন হবে।ভিয়েতনাম ,ডেডলিয়েস্ট ব্রামোসের নেভাল ভার্সনটি নেওয়ার জন্য ভারতকে চেপে ধরেছে।ব্রামোস ,সাথে ভারতের হেভী ওয়েট টর্পেডো বরুনাস্ত্রও এই চুক্তিতে সামিল হতে পারে।ভিয়েতনামেরহাতে ,ব্রামোস থাকা মানে ,ভীয়েতনামের জলসীমা পুরোপুরি সুরক্ষিত,চীনের জাহাজের সাহসে কুলবে না ব্রামোসের সম্মুখিন হওয়া ।তবে যে চুক্তিটি সবচেয়ে আশ্চর্য জনক ,সেটি রাশিয়ান সংবাদ সংস্থা স্পুটনিককে জানিয়েছেন - ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের একজন প্রাক্তন টপ অফিসিয়াল ভরত কনাদ ।মিঃ কনাদ জানান ,ভারত ভিয়েতনামকে ,ব্যালেস্টিক মিসাইল 1000 km রেঞ্জের AGNI-1 এর টেকনোলোজি তুলে দিতে পারে।তবে যেহেতু ভিয়েতনাম MTCR এর সদস্য নয় ,তাই তারা এটিকে 300 km (অফিশিয়ালি 300 km থাকবে,বাট আন অফিশিয়ালি 1000 km রেঞ্জের টেকনোলোজিই তুলে দেওয়া হবে,যাতে ভিয়েত নাম অন্য নাম দিয়ে নিজেরা মিসাইল তৈরী করতে পারে) রেঞ্জের মধ্য ট্যাকটিক্যাল ব্যালেস্টিক মিসাইল হিসেবে ব্যাবহার করতে পারবে। ----- ভিয়েতনাম এশিয়ান দেশ গুলির মধ্য গূরুত্ব পূর্ন রাস্ট্র।তাদের হাতে অগ্নির টেকনোলোজি গেলে,চীনের হয়ে যাবে।ভারতের ISRO এর বর্তমানে স্যাটেলাইট কন্ট্রোল এবং মনিটরিং সেন্টার ভিয়েতনামে আছে ।তাছাড়া ভারত ভিয়েতনামের মেইন ব্যাটেল ট্যাংক ,সাবমেরিন ,হেলিকপ্টার গুলিকে আপগ্রেড করে দিয়েছে।

Thursday, 4 August 2016

ভারতীয় সেনা রাশিয়া থেকে বিএমপি-৩ অ্যমফিবিয়াস অ্যসল্ট ভেহিকেল কেনার জন্য মৌ সাক্ষর করেছে।

ভারতীয় সেনা রাশিয়া থেকে বিএমপি-৩ অ্যমফিবিয়াস অ্যসল্ট ভেহিকেল কেনার জন্য মৌ সাক্ষর করেছে। ভারত ইতিমধ্যে বিএমপি-২ ব্যবহার করে। তবে কতগুলি কেনা হবে তা জানানো হয়নি। এছাড়া টাটার তৈরি কেস্ত্রল আর্মার্ড ভেহিকেল ও ভারত ব্যবহার করবে যেটির প্রোডাক্সান খুব শিঘ্রই শুরু হবে। . অ্যলুমিনিয়াম ও স্টিলের তৈরি বডি বুলেট প্রুফ ও ৩ জন ক্রু এর সাথে মোট ৯ জন সেনা পরিবহন করা যায়। এছাড়া অস্ত্র সজ্জার মধ্যে প্রাথমিক হল 100 mm gun/launcher 2A70 যেগুলি বিভিন্ন হাই এক্সপ্লোসিভ শেল ও এন্টি ট্যাঙ্ক মিসাইল ছোড়া যায় ও সাথে থাকে ধ্বংসাত্মক 30 mm autocannon 2A72। সেকেন্ডারি অস্ত্রের মধ্যে 3×7.62 mm PKT মেশিন গান। . ৫০০এইচপি ক্ষমতা সম্পন্ন ডিজেল ইঞ্জিন চালিত এই অ্যসল্ট ভেহিকেল একবারে ৫০০কিমি রাস্তা অতিক্রম করতে পারে। পাকা রাস্তায় ৭২কিমি প্রতি ঘন্টা ও সাধারন মাটিতে ৪৫ ও জলের মধ্যে ১০কিমি প্রতি ঘন্টার গতীবেগে চলতে সক্ষম।

লকহিড মর্টিন , ভারতের $15 বিলিয়ন ডলারের ডিলটিতে আশা ছাড়ছে না

আমেরিকান ডিফেন্স জায়েন্ট লকহিড মর্টিন , ভারতের $15 বিলিয়ন ডলারের ডিলটিতে আশা ছাড়ছে না।সংস্থার ভাইস প্রেসিডেন্ট, জর্জ স্ট্যান্ডরাইগ জানিয়েছেন -- আমরা ভারতীয় সংস্থার সাথে ভারতেই , পরবর্তী প্রজন্মের F-16 গুলি তৈরী করতে চাই ।তারা আগামী পাঁচ বছরে ভারতীয় বায়ু সেনার জন্য অন্তত 100 টি F-16 বানাতে চায় ।আমেরিকার বাইরে F-16 এর প্রোডাকশন লাইন এক্টিভ ছিল দক্ষিন কোরিয়া,তুরস্ক,বেলজিয়ামে ।তবে ভারত এই স্টেট অফ আর্ট কিনতে রাজি হলে , তারা ফুল T0T সহ ,ভারতেই প্রোডাকশন লাইন খুলবে,বর্তমানে আমেরিকায় অবস্থিত টেক্সাসে অবস্থিত F-16 এর শেষ এক্টিভ প্রোডাকশন লাইন টি ভারতে নিয়ে চলে আসবে।যদিও IAF এতে কতটা ইন্টারেস্টেড তাই প্রশ্নবিদ্ধ ,তাছাড়া ভারত এরকম অফার আরও চারটি সংস্থা থেকে পেয়ে বসে আছে। ‪