Friday, 15 January 2016

সুখোই থেকে ব্রহ্মস নিক্ষেপের প্রস্তুতি ভারতের, ইতিহাস তৈরির পথে ভারত,ভয়ে কাঁটা চীন পাকিস্তান

✺►সুখোই থেকে ব্রহ্মস নিক্ষেপের প্রস্তুতি ভারতের, ইতিহাস তৈরির পথে ভারত,ভয়ে কাঁটা চীন পাকিস্তান। ✺►যুদ্ধবিমান থেকে ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে ইতিহাস তৈরির তোড়জোড় শুরু করে দিল ভারত। পৃথিবীর এই সবচেয়ে দ্রুতগামী ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রকে ভূমি এবং সমুদ্রগর্ভ থেকে ইতিমধ্যেই সফলভাবে উৎক্ষেপন করেছে ভারত। শুধু আকাশ থেকে ব্রহ্মস নিক্ষেপ বাকি। ভারত-রাশিয়ার যৌথ উদ্যোগে তৈরি ব্রহ্মস এরোস্পেস কর্পোরেশনের শীর্ষ কর্তা সুধীর মিশ্র জানিয়েছেন, এ বার সুখোই-৩০এমকেআই থেকে নিক্ষেপ করার প্রস্তুতি প্রায় শেষ। পৃথিবীর ইতিহাসে এত ভারী ক্ষেপণাস্ত্রকে প্রথম বার ব্যবহার করবে কোনও ফাইটার জেট। ✺►ব্রহ্মসের মতো বড় এবং ভারী গোত্রের ক্ষেপণাস্ত্রকে পৃথিবীর কোনও দেশই এখনও যুদ্ধবিমান থেকে ছুড়তে পারেনি। ভারত-রুশ যৌথ ক্ষেপণাস্ত্র গবেষণা সংস্থা ব্রহ্মস এরোস্পেস কর্পোরেশনের এমডি এবং সিইও সুধীর মিশ্র একটি ইংরেজি দৈনিককে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, সুখোই-৩০এমকেআই যুদ্ধবিমান থেকে ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের প্রস্তুতি নেওয়া হয়ে গিয়েছে। চলতি বছরেই ব্রহ্মসের এই ঐতিহাসিক পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপন হবে বলেও তিনি জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘‘সুখোই-৩০এমকেআই যুদ্ধবিমানে ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র যাতে বহন করা যায়, তার জন্য বিমানটির কাঠামোতে বদল আনা হয়েছে।’’ মিশ্র আরও বলেন, ‘‘যে দিন সুখোই-৩০এমকেআই থেকে ব্রহ্মস সফলভাবে নিক্ষিপ্ত হবে, সে দিন গোটা পৃথিবীর এরোনটিক্স ইন্ডাস্ট্রি আমাদের অভিবাদন জানাবে মিসাইল এবং এরোনটিক্স গবেষণার একটা খুব কঠিন মাইলফলকে পৌঁছনোর জন্য।’’ ব্রহ্মস এরোস্পেস কর্পোরেশন সূত্রের খবর, আকাশ থেকে ব্রহ্মস ছুড়ে ভূখণ্ডে এবং জলসীমায় আক্রমণ চালানোর মহড়া দেবে সুখোই-৩০এমকেআই।

DARIN-III

DARIN-III আপগ্রেডের পর ভারতীয় বিমানবাহীনির "জাগুয়ার" স্ট্রাইক যুদ্ধবিমান। -------------------------------------------------------------------------------- প্রায় ১২০টি জাগুয়ার আপগ্রেড হচ্ছে। ইতিমধ্যে ৩০ টি বিমানের আপগ্রেড সম্পন্ন করা হয়েছে। আপগ্রেডের ফলে জগুয়ার একগুচ্ছ নতুন জিনিস পাচ্ছে। যেমনঃ- . ১- নতুন ও আরও শক্তিশালী “হানি ওয়েল” ইঞ্জিন। ২-ফ্লাই বাই ওয়ার সিস্টেম। ৩- সিড কেপেবিলিটি। (যার মাধ্যমে স্যাম সিস্টেমকে জ্যম করা হয়) ৪- অটো পাইলট সিস্টেম। ৫- নতুন গ্লাস ককপিট । ৬- “হোটাস” সিস্টেম যার মাধ্যমে পাইলট কন্ট্রোল স্টিকে হাত নি দিয়েই বিমান ওড়াতে ও অন্য কাজ করেতে পারবে। ৭- হেলমেট মাউন্টেড ডিসপ্লে। যার মাধ্যমে পাইলট টার্গেটের দিকে দেখলে টার্গেট লক্ হয়ে যাবে। ৮- ইরডাস সিস্টেম। এটির মাধ্যমে শত্রুপক্ষের রেডার ও স্যাম সিস্টেম জ্যাম করা যায়। ৯- নতুন AESA রাডার সিস্টেম । ১০- এছাড়া পেলোড, রেঞ্জ ও বৃদ্ধি পেয়েছে জাগুয়ারে। . ☺জাগুয়ার বিমানবাহিনীতে ২০৩০ সাল অব্ধি থাকবে যা ভারতের নিজস্ব প্রযুক্তিতে নির্মাধিন আমকা(AMCA) দিয়ে রিপ্লেস করা হবে। .